কুরবানীর পশুর মাসয়ালা ১০
ঈদুল আদ্বহা ও কুরবানী।
মুহাদ্দিস রবিউল বাশার.
(পুর্ব প্রকাশিত হওয়ার পর)
কুরবানীর পশুর মাসায়েল :
(১)কুরবানীর পশু ছয় প্রকার। যথা (ক) উট (খ)
মহিষ (গ) গরু (ঘ) দুম্বা (ঙ) ছাগল (চ) ভেড়া। এই
ছয় প্রকার পশু ছাড়া অন্যপশু
দিয়ে কুরবানী করা জায়েজ হবে না।
(২)উট, মহিষ ও গরু কুরবানীতে সাতজন শারীক
হওয়া যাবে।
ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﺍﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ
ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ ﻋﻦ ﺳﺒﻌﺔ ﻭﺍﻟﺠﺰﻭﺭ ﻋﻦ ﺳﺒﻌﺔ ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ ﻭ
ﺍﺑﻮ ﺩﺍﻭﺩ
অর্থ হযরত যাবির (রা:)থেকে বর্নিত।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, গরু সাতজনের পক্ষ
থেকে কুরবানী করা যাবে এবং উটও সাতজনের
পক্ষ থেকে কুরবানী করা যাবে। (সহীহ মুসলিম ও
সুনানে আবুদাউদ)
উট, মহিষ ও গরুতে সাতজনের বেশী শারীক
হতে পারবে না। সাতজন কুরবানীতে শারীক
হওয়ার জন্য দুটি শর্ত।
যথা (ক) শারীকদের প্রত্যেকের কুরবানীর
বা আকীকার নিয়াত থাকতে হবে। একজনের
কুরবানীর নিয়াত না হয়ে গোস্তের নিয়াত
হলে কারো কুরবানী শুদ্ধ হবে না।
(খ) শারীকদের কারো অংশ ঠিক সাত ভাগের এক
ভাগের চেয়ে কম হলে কুরবানী শুদ্ধ হবে না।
(৩)উট, মহিষ ও গরুতে সর্বোচ্চ সমান সাতজন
শারীক হতে পারবে, অনুরুপ তার
নীচে ছয়জন,পাঁচজন, চারজন, তিনজন, দুইজন ঐ
কুরবানীতে শারীক হওয়া উত্তমভাবে জায়েজ।
তবে কারো অংশ যেন সাত ভাগের একভাগের
চেয়ে কম না হয়।
(৪)দুম্বা, ছাগল ও ভেড়া দিয়ে একজন
কুরবানী করতে পারবে। একাধিক
ব্যাক্তি তাতে শারীক থাকা জায়েজ নয়।
(৫)উট কুরবানীর জন্য পুর্ন পাঁচ বছর
বয়সী হতে হবে। মহিষ এবং গরু কুরবানীর জন্য
পুর্ন দুই বছর বয়সী হতে হবে এবং দু্ম্বা, ছাগল ও
ভেড়া কুরবানীর জন্য পুর্ন এক বছর
বয়সী হতে হবে।
(৬) একব্যাক্তি আরো ছয়জন শারীক করার
নিয়াতে একটি গরু ক্রয় করল
এবং পরে তাতে আরো ছয়জন শারীক করল,
এটা করা শুদ্ধ হবে। আর যদি পুর্ন একটি গরু
নিজে কুরবানী করার জন্য ক্রয় করল,
তাহলে উত্তম হলো পুর্ন গরু নিজের জন্য
কুরবানী করা। আর যদি আরো ছয়জন শারীক করার
নিয়াত করে, তাহলে নিজে স্বচ্ছল হলে স্বচ্ছল
ব্যাক্তিদের শারীক করতে পারবে, যাদের
কুরবানী করা ওয়াজিব। নিজে অস্বচ্ছল
হলে নিজেই পুর্ন গরু নিজের জন্য
কুরবানী করতে হবে। আর নিজে স্বচ্ছল হলেও
অস্বচ্ছল ব্যাক্তিদের শারীক করতে পারবে না,
যাদের উপর কুরবানী ওয়াজিব না।
(৭)একটি মহিষ বা গরুর কুরবানীতে আরো ছয়জন
শারীক করার জন্য মনে মনে ঠিক করল। কিন্তু
যাদের শারীক করার সিদ্ধান্ত করা হয়েছে,
তাদের অনুমতি নেয়া হয়নি। কুরবানীর
পুর্বে তাদের অনুমতি নিয়ে কুরবানী করলে শুদ্ধ
হবে। কিন্তু কুরবানীর পরে অনুমতি নিলে শুদ্ধ
হবে না!
*** কুরবানীর পশুতে কেমন ত্রুটি হলে বৈধ
বা অবৈধ হবে?
(১)কুরবানীর পশু গর্ভবতী হলেও
তা কুরবানী করা জায়েজ। পেটের
বাচ্চা যদি জীবিত পাওয়া যায়,
তাহলে বাচ্চা জবেহ করতে হবে।
এবং তা খাওয়া জায়েজ।
(২)কুরবানীর পশুর
জন্মগতভাবে শিং উঠলে বা উঠার পর সামান্য
ভেঙ্গে গেলে, তার কুরবানী করা জায়েজ। আর
যদি গোড়ার থেকে ভেঙ্গে যায়, তাহলে তার
কুরবানী না জায়েজ।
(৩)কুরবানীর পশুর কান
জন্মগতভাবে না থাকলে বা ছোট
হলে কুরবানী করায় দোষ নেই। কিন্তু তিনভাগের
একভাগের বেশী কাটা গেলে করবানী করা শুদ্ধ
নয়!
(৪)জীর্নশীর্ন ও দুর্বল পশু কুরবানী করা (যা হয়
করে) জায়েজ হলেও সবল ও মোটাতাজা পশু
কুরবানী করা ভাল। তবে এমন জীর্নশীর্ন ও দুর্বল
যে, হাড়ে মজ্জা নেই, তার কুরবানী জায়েজ
নেই।
(৫) পাঠা এবং খাসী কুরবানী করা জায়েজ।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
দুম্বা খাসী কুরবানী করেছিলেন। ( )
(৬)যে পশু অন্ধ বা কানা, তার কুরবানী জায়েজ
নেই। যে পশু তিন পায়ের উপর -
ভরকরে খোড়ায়ে হাটে, তার কুরবানী জায়েজ
নেই। খোড়ায়ে হলেও চার পায়ে ভর দিতে পারে,
তার কুরবানী জায়েজ।
ﻋﻦ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﺍﺑﻦ ﻋﺎﺯﺏ ﺍﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﺌﻞ ﻣﺎﺫﺍ ﻳﺘﻘﻲ
ﻣﻦ ﺍﻟﻀﺤﺎﻳﺎ ﻓﺎﺷﺎﺭ ﺑﻴﺪﻩ ﻓﻘﺎﻝ ﺍﺭﺑﻌﺎ ﺍﻟﻌﺮﺟﺎﺀﺍﻟﺒﻴﻦ
ﻇﻠﻌﻬﺎ ﻭﺍﻟﻌﻮﺭﺍﺀﺍﻟﺒﻴﻦ ﻋﻮﺭﻫﺎﻭﺍﻟﻤﺮﻳﻀﺔﺍﻝﺑﻴﻦ
ﻣﺮﺿﻬﺎﻭﺍﻟﻌﺠﻔﺎﺀﺍﻝﺗﻲ ﻻﺗﻨﻘﻲ ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺎﻟﻚ ﻭﺍﺣﻤﺪ
ﻭﺍﻧﺴﺎﺉ ﻭﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﻭﺍﺑﻮﺩﺍﻭﺩﻭﺍﺑﻦ ারাব থ্রঅ
ﻣﺎﺟﺔ বিন আজিব (রাঃ) থেকে বর্নিত।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে জিঙ্গাসা করা হয় যে,
কুরবানীর পশুর কি পরহেজ করতে হবে?
তিনি হাতের ইঙ্গিতে চারটি পরহেজ
করতে বললেন, (ক) স্পষ্ট লেংড়া পশু
(পা মাটিতে রাখতে পারেনা) (খ) স্পষ্ট
কানা (গ) স্পষ্ট রুগী ও (ঘ) এমন দুর্বল, যার হাড়
মজ্জা নেই। (মালিক, আহমাদ, নাসাঈ, তিরমিজী,
আবুদাউদ ও ইবনে মাজাহ)
(৭)যে পশুর কোন দাঁত নেই, তার কুরবানী জায়েজ
নেই। যার কিছু দাঁত পড়েছে এবং অধিকাংশ দাঁত
আছে, তার কুরবানী জায়েজ।
(৮)স্বচ্ছল ব্যাক্তি, যার উপর কুরবানী ওয়াজিব
সে যদি কুরবানীর পশু ক্রয় করে, তারপর যদি এমন
ত্রুটি দেখা দেয় যে, তাতে কুরবানী শুদ্ধ
হবেনা, তাহলে সে আর একটি পশু ক্রয়
করে কুরবানী করবে। আর সে যদি অস্বচ্ছল হয়,
যার উপর কুরবানী ওয়াজিব না, তাহলে সে ঐ
ত্রুটিপুর্ন পশু কুরবানী করবে।
মুহাদ্দিস রবিউল বাশার.
(পুর্ব প্রকাশিত হওয়ার পর)
কুরবানীর পশুর মাসায়েল :
(১)কুরবানীর পশু ছয় প্রকার। যথা (ক) উট (খ)
মহিষ (গ) গরু (ঘ) দুম্বা (ঙ) ছাগল (চ) ভেড়া। এই
ছয় প্রকার পশু ছাড়া অন্যপশু
দিয়ে কুরবানী করা জায়েজ হবে না।
(২)উট, মহিষ ও গরু কুরবানীতে সাতজন শারীক
হওয়া যাবে।
ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﺍﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ
ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ ﻋﻦ ﺳﺒﻌﺔ ﻭﺍﻟﺠﺰﻭﺭ ﻋﻦ ﺳﺒﻌﺔ ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺴﻠﻢ ﻭ
ﺍﺑﻮ ﺩﺍﻭﺩ
অর্থ হযরত যাবির (রা:)থেকে বর্নিত।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, গরু সাতজনের পক্ষ
থেকে কুরবানী করা যাবে এবং উটও সাতজনের
পক্ষ থেকে কুরবানী করা যাবে। (সহীহ মুসলিম ও
সুনানে আবুদাউদ)
উট, মহিষ ও গরুতে সাতজনের বেশী শারীক
হতে পারবে না। সাতজন কুরবানীতে শারীক
হওয়ার জন্য দুটি শর্ত।
যথা (ক) শারীকদের প্রত্যেকের কুরবানীর
বা আকীকার নিয়াত থাকতে হবে। একজনের
কুরবানীর নিয়াত না হয়ে গোস্তের নিয়াত
হলে কারো কুরবানী শুদ্ধ হবে না।
(খ) শারীকদের কারো অংশ ঠিক সাত ভাগের এক
ভাগের চেয়ে কম হলে কুরবানী শুদ্ধ হবে না।
(৩)উট, মহিষ ও গরুতে সর্বোচ্চ সমান সাতজন
শারীক হতে পারবে, অনুরুপ তার
নীচে ছয়জন,পাঁচজন, চারজন, তিনজন, দুইজন ঐ
কুরবানীতে শারীক হওয়া উত্তমভাবে জায়েজ।
তবে কারো অংশ যেন সাত ভাগের একভাগের
চেয়ে কম না হয়।
(৪)দুম্বা, ছাগল ও ভেড়া দিয়ে একজন
কুরবানী করতে পারবে। একাধিক
ব্যাক্তি তাতে শারীক থাকা জায়েজ নয়।
(৫)উট কুরবানীর জন্য পুর্ন পাঁচ বছর
বয়সী হতে হবে। মহিষ এবং গরু কুরবানীর জন্য
পুর্ন দুই বছর বয়সী হতে হবে এবং দু্ম্বা, ছাগল ও
ভেড়া কুরবানীর জন্য পুর্ন এক বছর
বয়সী হতে হবে।
(৬) একব্যাক্তি আরো ছয়জন শারীক করার
নিয়াতে একটি গরু ক্রয় করল
এবং পরে তাতে আরো ছয়জন শারীক করল,
এটা করা শুদ্ধ হবে। আর যদি পুর্ন একটি গরু
নিজে কুরবানী করার জন্য ক্রয় করল,
তাহলে উত্তম হলো পুর্ন গরু নিজের জন্য
কুরবানী করা। আর যদি আরো ছয়জন শারীক করার
নিয়াত করে, তাহলে নিজে স্বচ্ছল হলে স্বচ্ছল
ব্যাক্তিদের শারীক করতে পারবে, যাদের
কুরবানী করা ওয়াজিব। নিজে অস্বচ্ছল
হলে নিজেই পুর্ন গরু নিজের জন্য
কুরবানী করতে হবে। আর নিজে স্বচ্ছল হলেও
অস্বচ্ছল ব্যাক্তিদের শারীক করতে পারবে না,
যাদের উপর কুরবানী ওয়াজিব না।
(৭)একটি মহিষ বা গরুর কুরবানীতে আরো ছয়জন
শারীক করার জন্য মনে মনে ঠিক করল। কিন্তু
যাদের শারীক করার সিদ্ধান্ত করা হয়েছে,
তাদের অনুমতি নেয়া হয়নি। কুরবানীর
পুর্বে তাদের অনুমতি নিয়ে কুরবানী করলে শুদ্ধ
হবে। কিন্তু কুরবানীর পরে অনুমতি নিলে শুদ্ধ
হবে না!
*** কুরবানীর পশুতে কেমন ত্রুটি হলে বৈধ
বা অবৈধ হবে?
(১)কুরবানীর পশু গর্ভবতী হলেও
তা কুরবানী করা জায়েজ। পেটের
বাচ্চা যদি জীবিত পাওয়া যায়,
তাহলে বাচ্চা জবেহ করতে হবে।
এবং তা খাওয়া জায়েজ।
(২)কুরবানীর পশুর
জন্মগতভাবে শিং উঠলে বা উঠার পর সামান্য
ভেঙ্গে গেলে, তার কুরবানী করা জায়েজ। আর
যদি গোড়ার থেকে ভেঙ্গে যায়, তাহলে তার
কুরবানী না জায়েজ।
(৩)কুরবানীর পশুর কান
জন্মগতভাবে না থাকলে বা ছোট
হলে কুরবানী করায় দোষ নেই। কিন্তু তিনভাগের
একভাগের বেশী কাটা গেলে করবানী করা শুদ্ধ
নয়!
(৪)জীর্নশীর্ন ও দুর্বল পশু কুরবানী করা (যা হয়
করে) জায়েজ হলেও সবল ও মোটাতাজা পশু
কুরবানী করা ভাল। তবে এমন জীর্নশীর্ন ও দুর্বল
যে, হাড়ে মজ্জা নেই, তার কুরবানী জায়েজ
নেই।
(৫) পাঠা এবং খাসী কুরবানী করা জায়েজ।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
দুম্বা খাসী কুরবানী করেছিলেন। ( )
(৬)যে পশু অন্ধ বা কানা, তার কুরবানী জায়েজ
নেই। যে পশু তিন পায়ের উপর -
ভরকরে খোড়ায়ে হাটে, তার কুরবানী জায়েজ
নেই। খোড়ায়ে হলেও চার পায়ে ভর দিতে পারে,
তার কুরবানী জায়েজ।
ﻋﻦ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﺍﺑﻦ ﻋﺎﺯﺏ ﺍﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﺌﻞ ﻣﺎﺫﺍ ﻳﺘﻘﻲ
ﻣﻦ ﺍﻟﻀﺤﺎﻳﺎ ﻓﺎﺷﺎﺭ ﺑﻴﺪﻩ ﻓﻘﺎﻝ ﺍﺭﺑﻌﺎ ﺍﻟﻌﺮﺟﺎﺀﺍﻟﺒﻴﻦ
ﻇﻠﻌﻬﺎ ﻭﺍﻟﻌﻮﺭﺍﺀﺍﻟﺒﻴﻦ ﻋﻮﺭﻫﺎﻭﺍﻟﻤﺮﻳﻀﺔﺍﻝﺑﻴﻦ
ﻣﺮﺿﻬﺎﻭﺍﻟﻌﺠﻔﺎﺀﺍﻝﺗﻲ ﻻﺗﻨﻘﻲ ﺭﻭﺍﻩ ﻣﺎﻟﻚ ﻭﺍﺣﻤﺪ
ﻭﺍﻧﺴﺎﺉ ﻭﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﻭﺍﺑﻮﺩﺍﻭﺩﻭﺍﺑﻦ ারাব থ্রঅ
ﻣﺎﺟﺔ বিন আজিব (রাঃ) থেকে বর্নিত।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে জিঙ্গাসা করা হয় যে,
কুরবানীর পশুর কি পরহেজ করতে হবে?
তিনি হাতের ইঙ্গিতে চারটি পরহেজ
করতে বললেন, (ক) স্পষ্ট লেংড়া পশু
(পা মাটিতে রাখতে পারেনা) (খ) স্পষ্ট
কানা (গ) স্পষ্ট রুগী ও (ঘ) এমন দুর্বল, যার হাড়
মজ্জা নেই। (মালিক, আহমাদ, নাসাঈ, তিরমিজী,
আবুদাউদ ও ইবনে মাজাহ)
(৭)যে পশুর কোন দাঁত নেই, তার কুরবানী জায়েজ
নেই। যার কিছু দাঁত পড়েছে এবং অধিকাংশ দাঁত
আছে, তার কুরবানী জায়েজ।
(৮)স্বচ্ছল ব্যাক্তি, যার উপর কুরবানী ওয়াজিব
সে যদি কুরবানীর পশু ক্রয় করে, তারপর যদি এমন
ত্রুটি দেখা দেয় যে, তাতে কুরবানী শুদ্ধ
হবেনা, তাহলে সে আর একটি পশু ক্রয়
করে কুরবানী করবে। আর সে যদি অস্বচ্ছল হয়,
যার উপর কুরবানী ওয়াজিব না, তাহলে সে ঐ
ত্রুটিপুর্ন পশু কুরবানী করবে।
Comments
Post a Comment