আল কুরআনের বিধি নিষেধ ৬
"আল -কুরআনে বর্নিত মুমিনদের আদেশ -
নিষেধ "
মুহাম্মাদ রবিউল বাশার.
১০৫ নং আয়াতে বলা হয়েছে যে,
মুশরিক ,ইয়াহুদী ও খৃষ্টানরা মুসলিম
জাতির উপর কল্যান অবতীর্ন
হওয়াকে চায়না। এই
কারনে খুটিনাটি সুতা ধরে অপপ্রচার
চালিয়ে মুসলিমদের আকীদা -বিশ্বাস
ও জীবন -যাপন পদ্ধতির উৎস
সম্পর্কে সন্দেহ সৃষ্টির
কাজে লেগে থাকে।
কিবলা পরিবর্তনের আয়াত, মুসলিদের
সংস্কার ও উন্নতির জন্য কোন বিধান
রহিত কারী আয়াত বা তাওরাত
কিতাবকে সামগ্রিকভাবে সমর্থন
দেয়া সত্বেও প্রয়োজনীয় কোন বিধান
রহিত করে আয়াত অবতীর্ন
হলে ইয়াহুদী ও মুশরিকরা মুসলমানদের
ভৎসনাও করতে শুরু করে, এই কুরআন আল্লাহর
পক্ষ থেকে অবতীর্ন নয়।
তিনি একটা নির্দেশ দিয়ে আবার
তা নিষেধ করে বিপরীত নির্দেশ
দিবেন। এটা হতে পারেনা।
তাদের জবাবে আল্লাহ মুমিনদের
আস্থা সৃষ্টির জন্য বলেন, আল্লাহ
সর্বশক্তিমান হওয়ার
কথা তো তোমাদের জানা আছে।
তোমাদের জানা আছে যে, আসমান
জমীনের রাজত্ব তাঁরই কত্তৃত্বে।
তিনি সবকিছুর স্রষ্টা ও মালিক।
তিনি বিশ্ব পরিচালক। মানব কল্যানের
জন্য নাবী পাঠিয়েছেন, কুরআন অবতীর্ন
করেছেন। কোনটি আদেশ করবেন
এবং কোনটি নিষেধ করবেন, এটা তাঁরই
কত্তৃত্ব। তিনি কোন বিধান রহিত
করবেন। আবার কোন বিধান
রেখে দেবেন, এটা তাঁরই ইচ্ছা ও
ক্ষমতার অধিন। ﺍﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺤﻜﻢ ﻣﺎ ﻳﺮﻳﺪ
অনুবাদ : নিশ্চয় আল্লাহ যা ইচ্ছা, তাই
হুকুম করেন। ﻻ ﻣﻌﻘﺐ ﻟﺤﻜﻤﻪ
অনুবাদ : তাঁর হুকুম প্রতিরোধ করার কেউ
নেই।
ইয়াহুদীদের অপপ্রচার মুলক ষড়যন্ত্র
আায়াত অবতীর্ন. করে আল্লাহ নস্যাৎ
করে দেন।
★ইয়াহুদী ও মুশরিকদের অপপ্রচারে কিছু
মুমিন প্রভাবিত হওয়া অসম্ভব নয়। তাদের
চিন্তা এলোমেলো হওয়ার
সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায়না। তাই
তাদের শান্তনার জন্য আল্লাহ বলেন,
আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন বন্ধু -
অবিঅভাবকে এবং সাহায্যকারী নেই।
আল্লাহই তোমাদের বন্ধু -অবিভাবক ও
সাহায্যকারী। তোমাদের বন্ধু ও
অবিভাবক হওয়ার কারনে তোমাদের
কল্যানের জন্যই আদেশ -নিষেধ করেন।
তাঁর আদেশ -নিষেধ পালন করতে কোন
সাহায্যের প্রয়োজন হলে সাহায্য
করবেন।
নিষেধ "
মুহাম্মাদ রবিউল বাশার.
১০৫ নং আয়াতে বলা হয়েছে যে,
মুশরিক ,ইয়াহুদী ও খৃষ্টানরা মুসলিম
জাতির উপর কল্যান অবতীর্ন
হওয়াকে চায়না। এই
কারনে খুটিনাটি সুতা ধরে অপপ্রচার
চালিয়ে মুসলিমদের আকীদা -বিশ্বাস
ও জীবন -যাপন পদ্ধতির উৎস
সম্পর্কে সন্দেহ সৃষ্টির
কাজে লেগে থাকে।
কিবলা পরিবর্তনের আয়াত, মুসলিদের
সংস্কার ও উন্নতির জন্য কোন বিধান
রহিত কারী আয়াত বা তাওরাত
কিতাবকে সামগ্রিকভাবে সমর্থন
দেয়া সত্বেও প্রয়োজনীয় কোন বিধান
রহিত করে আয়াত অবতীর্ন
হলে ইয়াহুদী ও মুশরিকরা মুসলমানদের
ভৎসনাও করতে শুরু করে, এই কুরআন আল্লাহর
পক্ষ থেকে অবতীর্ন নয়।
তিনি একটা নির্দেশ দিয়ে আবার
তা নিষেধ করে বিপরীত নির্দেশ
দিবেন। এটা হতে পারেনা।
তাদের জবাবে আল্লাহ মুমিনদের
আস্থা সৃষ্টির জন্য বলেন, আল্লাহ
সর্বশক্তিমান হওয়ার
কথা তো তোমাদের জানা আছে।
তোমাদের জানা আছে যে, আসমান
জমীনের রাজত্ব তাঁরই কত্তৃত্বে।
তিনি সবকিছুর স্রষ্টা ও মালিক।
তিনি বিশ্ব পরিচালক। মানব কল্যানের
জন্য নাবী পাঠিয়েছেন, কুরআন অবতীর্ন
করেছেন। কোনটি আদেশ করবেন
এবং কোনটি নিষেধ করবেন, এটা তাঁরই
কত্তৃত্ব। তিনি কোন বিধান রহিত
করবেন। আবার কোন বিধান
রেখে দেবেন, এটা তাঁরই ইচ্ছা ও
ক্ষমতার অধিন। ﺍﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺤﻜﻢ ﻣﺎ ﻳﺮﻳﺪ
অনুবাদ : নিশ্চয় আল্লাহ যা ইচ্ছা, তাই
হুকুম করেন। ﻻ ﻣﻌﻘﺐ ﻟﺤﻜﻤﻪ
অনুবাদ : তাঁর হুকুম প্রতিরোধ করার কেউ
নেই।
ইয়াহুদীদের অপপ্রচার মুলক ষড়যন্ত্র
আায়াত অবতীর্ন. করে আল্লাহ নস্যাৎ
করে দেন।
★ইয়াহুদী ও মুশরিকদের অপপ্রচারে কিছু
মুমিন প্রভাবিত হওয়া অসম্ভব নয়। তাদের
চিন্তা এলোমেলো হওয়ার
সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায়না। তাই
তাদের শান্তনার জন্য আল্লাহ বলেন,
আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন বন্ধু -
অবিঅভাবকে এবং সাহায্যকারী নেই।
আল্লাহই তোমাদের বন্ধু -অবিভাবক ও
সাহায্যকারী। তোমাদের বন্ধু ও
অবিভাবক হওয়ার কারনে তোমাদের
কল্যানের জন্যই আদেশ -নিষেধ করেন।
তাঁর আদেশ -নিষেধ পালন করতে কোন
সাহায্যের প্রয়োজন হলে সাহায্য
করবেন।
Comments
Post a Comment