যে মেয়েটিকে আশা করছেন তার জন্য নিজেকে পিউর করেছেন কি??
। এক।
প্লেট থেকে চানাচুর খেতে গেলে দেখবেন সবাই বেঁছে বেঁছে বাদাম খাওয়া শুরু করে। এটা একটা সহজাত প্রবৃত্তি। আপনি আমি সবাই
একই___ বেঁছেবেঁছে বাদাম খাওয়া শুরু করি!
আমার এক বন্ধু একবার ঢাকায় আসলো। আমার হলে এসে আমার সাথে দেখা করল। জানালো তার এক আত্মীয় ঢাকা ভার্সিটির টিচার। আমাদের হলের পাশে টিচার্স কোয়ার্টারে থাকে। এই সেই কথা বলতে
বলতে বলল, তার ঐ আত্মীয়ের নাকি একটা
মেয়ে আছে খুব ভালো। বেশ ইসলামী মাইন্ডের, পর্দা করে। তার নাকি ওকে বিয়ে করার ইচ্ছে। মেয়ে পর্দা করে, ইসলামী মাইন্ডের, মেয়ে এই, মেয়ে সেই...... জিজ্ঞেস করলাম, what about you??আজ নামাজ পরেছিস? না! তুই তো জীবনটাই কাটিয়ে দিলি মেয়েদের পেছনে ঘুরে ঘুরে! এখন ফোন চেক করলে গোটা পঞ্চাশেক মেয়ের ফোন নাম্বার
পাওয়াযাবে। ইসলাম তো প্র্যাকটিস করিস না! আমি তো জানি তুই কেমন। আর সেই তুই বিয়ের জন্য খুঁজছিস একটি সতী, ভালো, পর্দাশীল, ইসলামী মাইন্ডের মেয়ে......
রাস্তার ফকির থেকে কোট টাই এর সাহেব সবারই চানাচুরের প্লেট থেকে বাদাম খাওয়ার স্বভাব। সবাই নিজের জন্য ভালো, উত্তম বিষয়টা চায়। কিন্তু একটিবারও চিন্তা করেনা সে ওটা deserve করে কিনা! সারাজীবন মেয়েদের পেছনে ঘুরে ঘুরে, গার্লফ্রেন্ডের পর গার্লফ্রেন্ড মেইনটেইন করে, অন্ধকার ঝোপ ঝাড়ের যাবতীয় সুযোগ কাজে লাগিয়ে, নিজের ক্যারেক্টার ঠিক না রেখে বিয়ে করার সময় ঠিকই খুজবে ভদ্র, নম্র, পর্দাশীল, নামাজ দোয়া পড়া, কোনদিন ছেলেদের সাথে মিশেইনি এমন সৎ মেয়ে!! যোগ্যটা বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এজন্যই যে এটা অর্জন করতে হয়! প্রেম প্রেম খেলা করে বেড়ানোর জন্য হাতের কাছে যা পাওয়া যায় সেটাই কাজে লাগাতে পারে কিন্তু বিয়ে করতে গেলে পিউর জিনিস লাগবে?? যে মেয়েটিকে আশা করছেন তার জন্য নিজেকে পিউর করেছেন কি??
ভালো মানুষসাজতে ১২ টাকা লাগে। ৭ টাকার আতর, পাঁচ টাকার টুপি। কিন্তু সত্যিকারের ভালো মানুষ হতে এক টাকাও লাগেনা। মনের পরিশিদ্ধি, চিন্তার পবিত্রতা, আল্লাহ্র প্রতি সততা, তাকওয়া, ইখলাস এসবের পেছনে কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করা লাগেনা। বিয়ের মত একটি বিষয়ে সততার পরিচয় দেওয়া উচিত। পাশের মানুষটিকে পিউর হিসেবে পেতে গেলে আগে মানুষটির পাশে নিজেকে পিউর হিসেবে উপস্থাপন জরুরী! সরবত মিষ্টি হয় চিনির গুণে। কিন্তু চিনির সাথে বালি মিশিয়ে দিলে সেই সরবতটাই খাওয়া যায়না। নিজের
মনে ধূলা বালির আবর্জনা রেখে যত চিনিই ঢালেন না কেন কোনদিন সরবত বানাতে পারবেন না। বিষয়টা মাথায় রাখা জরুরী, খুবই জরুরী!

। দুই।
* তাকওয়া-ওয়ালী বউ চাইলে কি পাওয়া যায়? আনম্যারিড ভাইয়া ও আপু, আপনাদেরকে বিশেষভাবে বলছি! বিয়ের উপর বিভিন্ন লেখাগুলো মুসলিম নামের
ভাইবোনেরা শেয়ার করেন তা দেখতে ভালো
লাগে। শেয়ার করার সময় অনেকে দোয়া করেন "হে আল্লাহ আমাদের তাকওয়া-ওয়ালী বউ/তাকওয়া- ওয়ালা জামাই দাও"
তা বেশ চমৎকার। কিন্তু আমাদের
জেনে রাখা উচিত, তাকওয়ার প্রকাশ আমাদের জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে। তাকওয়া দরকার আমাদের প্রোফাইল পিকচারে/কাভার ফটোতেও। কেট-উইন্সলেট-লিওনার্দো ডি-ক্যাপ্রিও, শাহরুখ- ঐশ্বরিয়া, টুইলাইট সিনেমার নায়ক-নায়িকার ছবি লাগিয়ে আমরা আসলে আমাদের পাপের ভাগ বাড়িয়ে চলেছি নিয়মিত। ফেসবুকে মেয়ে হয়ে ছেলেদেরসাথে এবং ছেলে হয়ে মেয়েদের সাথে পর্দা করার বিষয়টাও তাকওয়ার অন্তর্গত। অযথা কারো সাথে এমন কোন কমেন্টিং করতে যাওয়া ঠিক নয় যা আপনি রিয়েল-লাইফে করাটা অপছন্দ/ভয় করতেন।
আপনার পোস্ট/কমেন্ট/লাইক কিন্তু সজ্ঞানে ও অজ্ঞানে অজস্র মানুষ দেখছে, তারাও অনুপ্রাণিত হচ্ছে, পাপে উৎসাহী না হলেও পাপকে দেখে তাদের পাপ হচ্ছে -- যার দায়ভার আপনি এড়াতে পারবেন না। বেগানা নারীর ছবিতে লাইক ও ছবি আপলোডেও সর্বোচ্চ সতর্ক থাকুন। আপনার শেয়ার করা ছবি যতজন দেখবে, ততজনের পাপের ভাগীদার আপনাকে হতেই হবে।
ফেসবুকে আপনার শেয়ার থেকে এমন কেউ
শেয়ার করে ফেলতে পারে যা হয়ত
সেলেব্রেটিরা শেয়ার করবে কিংবা ওয়েবসাইটে
কেউ আপলোড করবে। আপনি তখন আপনার একাউন্টে পাবেন বছরের পর বছর পাপের একটানা সার্ভিস।
উত্তম জীবনসঙ্গী কেবল মুখের কথা নয়। বরং
তাহাজ্জুদে ও দোয়াতে প্রচুর পরিমাণ কান্না এবং জীবনের প্রতিটি মূহুর্ততে আল্লাহকে ভয় করে চরিত্রকে সঠিক থাকার চেষ্টা করার পরেই তা আশা করা উচিত। আল্লাহ সমস্ত দু'আ শোনেন, তবে যারা তার উপরে বিশ্বাস রাখে ও তার সন্তুষ্টি পেতে আপ্রাণ চেষ্টা করে তাদেরকে তিনি ভালোবাসেন। আল্লাহকে ভয় করে আমাদের প্রতিটি মূহুর্ত কাটুক, তার ভালোবাসার আশা হোক আমাদের উদ্দীপনা।
তিন - বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদারীই হোক
আমাদের মুসলিমদের অন্তরের গভীর
থেকে চাওয়া ভাই, আপনি মনজুড়ানো সুন্দরী বউ খুঁজছেন? এমন কাউকে ঠেলে দিচ্ছেন না তো যে হয়ত ড্যাশিং সুন্দরী নন, অনেক বড় ঘরের নন, কিন্তু তিনি আল্লাহকে ভয় করে নিজের চরিত্রকে সুরক্ষিত রাখেন, যিনি যেকোন মানুষের চেয়ে আল্লাহকে বেশি ভালোবাসেন ও ভয় করেন, হয়ত জান্নাতে তার আদিগন্ত বিস্তৃত রাজত্ব থাকবে। আপনি কি দ্বীনদারী ভুলে কি রূপকেই হিসেব করছেন? এই ভুল করে জীবনভর আফসোস
করতে রাজি তো? বোন, আপনি খুব আরাম-আয়েশে থাকার জন্য বেশ ভালো সম্পদওয়ালা ছেলে খুঁজছেন? অনেক
ঠকমকে-চকমকে প্রোফাইলের কাউকে
খুঁজতে গিয়ে এমন কাউকে ঠেলে দিচ্ছেন না
তো যে হয়ত সাধারণ একটা জীবনযাপন করছেন, কিন্তু তিনি চরিত্রবান, তিনি ব্যবহারে কোমল এবং ইসলামকে ভালোবাসেন ও সেই মোতাবেক জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ পরিচালিত করতে চান। আখিরাতে তিনি জান্নাতে আল্লাহর কাছে পুরষ্কৃত হবেন, জান্নাতে তার বিশাল রাজত্ব থাকবে, হয়ত
দুনিয়াতে নয়। চরিত্র আর সততা ফেলে কি
সম্পদকেই মূল্য দিচ্ছেন? এই ভুল করে
জীবনভর আফসোস করতে রাজি তো?
বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদারীই হোক আমাদের
মুসলিমদের অন্তরের গভীর থেকে চাওয়া।
মুখের মিষ্টি কথা হিসেবে নয়, প্রকৃত আর্জি হোক এটাই। আল্লাহ উত্তম সঙ্গী মিলিয়ে দিবেন ইনশা আল্লাহ।
courtesy : *bujtesina bishoyta
* সাফওয়ান
প্লেট থেকে চানাচুর খেতে গেলে দেখবেন সবাই বেঁছে বেঁছে বাদাম খাওয়া শুরু করে। এটা একটা সহজাত প্রবৃত্তি। আপনি আমি সবাই
একই___ বেঁছেবেঁছে বাদাম খাওয়া শুরু করি!
আমার এক বন্ধু একবার ঢাকায় আসলো। আমার হলে এসে আমার সাথে দেখা করল। জানালো তার এক আত্মীয় ঢাকা ভার্সিটির টিচার। আমাদের হলের পাশে টিচার্স কোয়ার্টারে থাকে। এই সেই কথা বলতে
বলতে বলল, তার ঐ আত্মীয়ের নাকি একটা
মেয়ে আছে খুব ভালো। বেশ ইসলামী মাইন্ডের, পর্দা করে। তার নাকি ওকে বিয়ে করার ইচ্ছে। মেয়ে পর্দা করে, ইসলামী মাইন্ডের, মেয়ে এই, মেয়ে সেই...... জিজ্ঞেস করলাম, what about you??আজ নামাজ পরেছিস? না! তুই তো জীবনটাই কাটিয়ে দিলি মেয়েদের পেছনে ঘুরে ঘুরে! এখন ফোন চেক করলে গোটা পঞ্চাশেক মেয়ের ফোন নাম্বার
পাওয়াযাবে। ইসলাম তো প্র্যাকটিস করিস না! আমি তো জানি তুই কেমন। আর সেই তুই বিয়ের জন্য খুঁজছিস একটি সতী, ভালো, পর্দাশীল, ইসলামী মাইন্ডের মেয়ে......
রাস্তার ফকির থেকে কোট টাই এর সাহেব সবারই চানাচুরের প্লেট থেকে বাদাম খাওয়ার স্বভাব। সবাই নিজের জন্য ভালো, উত্তম বিষয়টা চায়। কিন্তু একটিবারও চিন্তা করেনা সে ওটা deserve করে কিনা! সারাজীবন মেয়েদের পেছনে ঘুরে ঘুরে, গার্লফ্রেন্ডের পর গার্লফ্রেন্ড মেইনটেইন করে, অন্ধকার ঝোপ ঝাড়ের যাবতীয় সুযোগ কাজে লাগিয়ে, নিজের ক্যারেক্টার ঠিক না রেখে বিয়ে করার সময় ঠিকই খুজবে ভদ্র, নম্র, পর্দাশীল, নামাজ দোয়া পড়া, কোনদিন ছেলেদের সাথে মিশেইনি এমন সৎ মেয়ে!! যোগ্যটা বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এজন্যই যে এটা অর্জন করতে হয়! প্রেম প্রেম খেলা করে বেড়ানোর জন্য হাতের কাছে যা পাওয়া যায় সেটাই কাজে লাগাতে পারে কিন্তু বিয়ে করতে গেলে পিউর জিনিস লাগবে?? যে মেয়েটিকে আশা করছেন তার জন্য নিজেকে পিউর করেছেন কি??
ভালো মানুষসাজতে ১২ টাকা লাগে। ৭ টাকার আতর, পাঁচ টাকার টুপি। কিন্তু সত্যিকারের ভালো মানুষ হতে এক টাকাও লাগেনা। মনের পরিশিদ্ধি, চিন্তার পবিত্রতা, আল্লাহ্র প্রতি সততা, তাকওয়া, ইখলাস এসবের পেছনে কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করা লাগেনা। বিয়ের মত একটি বিষয়ে সততার পরিচয় দেওয়া উচিত। পাশের মানুষটিকে পিউর হিসেবে পেতে গেলে আগে মানুষটির পাশে নিজেকে পিউর হিসেবে উপস্থাপন জরুরী! সরবত মিষ্টি হয় চিনির গুণে। কিন্তু চিনির সাথে বালি মিশিয়ে দিলে সেই সরবতটাই খাওয়া যায়না। নিজের
মনে ধূলা বালির আবর্জনা রেখে যত চিনিই ঢালেন না কেন কোনদিন সরবত বানাতে পারবেন না। বিষয়টা মাথায় রাখা জরুরী, খুবই জরুরী!

। দুই।
* তাকওয়া-ওয়ালী বউ চাইলে কি পাওয়া যায়? আনম্যারিড ভাইয়া ও আপু, আপনাদেরকে বিশেষভাবে বলছি! বিয়ের উপর বিভিন্ন লেখাগুলো মুসলিম নামের
ভাইবোনেরা শেয়ার করেন তা দেখতে ভালো
লাগে। শেয়ার করার সময় অনেকে দোয়া করেন "হে আল্লাহ আমাদের তাকওয়া-ওয়ালী বউ/তাকওয়া- ওয়ালা জামাই দাও"
তা বেশ চমৎকার। কিন্তু আমাদের
জেনে রাখা উচিত, তাকওয়ার প্রকাশ আমাদের জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে। তাকওয়া দরকার আমাদের প্রোফাইল পিকচারে/কাভার ফটোতেও। কেট-উইন্সলেট-লিওনার্দো ডি-ক্যাপ্রিও, শাহরুখ- ঐশ্বরিয়া, টুইলাইট সিনেমার নায়ক-নায়িকার ছবি লাগিয়ে আমরা আসলে আমাদের পাপের ভাগ বাড়িয়ে চলেছি নিয়মিত। ফেসবুকে মেয়ে হয়ে ছেলেদেরসাথে এবং ছেলে হয়ে মেয়েদের সাথে পর্দা করার বিষয়টাও তাকওয়ার অন্তর্গত। অযথা কারো সাথে এমন কোন কমেন্টিং করতে যাওয়া ঠিক নয় যা আপনি রিয়েল-লাইফে করাটা অপছন্দ/ভয় করতেন।
আপনার পোস্ট/কমেন্ট/লাইক কিন্তু সজ্ঞানে ও অজ্ঞানে অজস্র মানুষ দেখছে, তারাও অনুপ্রাণিত হচ্ছে, পাপে উৎসাহী না হলেও পাপকে দেখে তাদের পাপ হচ্ছে -- যার দায়ভার আপনি এড়াতে পারবেন না। বেগানা নারীর ছবিতে লাইক ও ছবি আপলোডেও সর্বোচ্চ সতর্ক থাকুন। আপনার শেয়ার করা ছবি যতজন দেখবে, ততজনের পাপের ভাগীদার আপনাকে হতেই হবে।
ফেসবুকে আপনার শেয়ার থেকে এমন কেউ
শেয়ার করে ফেলতে পারে যা হয়ত
সেলেব্রেটিরা শেয়ার করবে কিংবা ওয়েবসাইটে
কেউ আপলোড করবে। আপনি তখন আপনার একাউন্টে পাবেন বছরের পর বছর পাপের একটানা সার্ভিস।
উত্তম জীবনসঙ্গী কেবল মুখের কথা নয়। বরং
তাহাজ্জুদে ও দোয়াতে প্রচুর পরিমাণ কান্না এবং জীবনের প্রতিটি মূহুর্ততে আল্লাহকে ভয় করে চরিত্রকে সঠিক থাকার চেষ্টা করার পরেই তা আশা করা উচিত। আল্লাহ সমস্ত দু'আ শোনেন, তবে যারা তার উপরে বিশ্বাস রাখে ও তার সন্তুষ্টি পেতে আপ্রাণ চেষ্টা করে তাদেরকে তিনি ভালোবাসেন। আল্লাহকে ভয় করে আমাদের প্রতিটি মূহুর্ত কাটুক, তার ভালোবাসার আশা হোক আমাদের উদ্দীপনা।
তিন - বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদারীই হোক
আমাদের মুসলিমদের অন্তরের গভীর
থেকে চাওয়া ভাই, আপনি মনজুড়ানো সুন্দরী বউ খুঁজছেন? এমন কাউকে ঠেলে দিচ্ছেন না তো যে হয়ত ড্যাশিং সুন্দরী নন, অনেক বড় ঘরের নন, কিন্তু তিনি আল্লাহকে ভয় করে নিজের চরিত্রকে সুরক্ষিত রাখেন, যিনি যেকোন মানুষের চেয়ে আল্লাহকে বেশি ভালোবাসেন ও ভয় করেন, হয়ত জান্নাতে তার আদিগন্ত বিস্তৃত রাজত্ব থাকবে। আপনি কি দ্বীনদারী ভুলে কি রূপকেই হিসেব করছেন? এই ভুল করে জীবনভর আফসোস
করতে রাজি তো? বোন, আপনি খুব আরাম-আয়েশে থাকার জন্য বেশ ভালো সম্পদওয়ালা ছেলে খুঁজছেন? অনেক
ঠকমকে-চকমকে প্রোফাইলের কাউকে
খুঁজতে গিয়ে এমন কাউকে ঠেলে দিচ্ছেন না
তো যে হয়ত সাধারণ একটা জীবনযাপন করছেন, কিন্তু তিনি চরিত্রবান, তিনি ব্যবহারে কোমল এবং ইসলামকে ভালোবাসেন ও সেই মোতাবেক জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ পরিচালিত করতে চান। আখিরাতে তিনি জান্নাতে আল্লাহর কাছে পুরষ্কৃত হবেন, জান্নাতে তার বিশাল রাজত্ব থাকবে, হয়ত
দুনিয়াতে নয়। চরিত্র আর সততা ফেলে কি
সম্পদকেই মূল্য দিচ্ছেন? এই ভুল করে
জীবনভর আফসোস করতে রাজি তো?
বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদারীই হোক আমাদের
মুসলিমদের অন্তরের গভীর থেকে চাওয়া।
মুখের মিষ্টি কথা হিসেবে নয়, প্রকৃত আর্জি হোক এটাই। আল্লাহ উত্তম সঙ্গী মিলিয়ে দিবেন ইনশা আল্লাহ।
courtesy : *bujtesina bishoyta
* সাফওয়ান
Comments
Post a Comment