১০ বিষয় দেখে বিয়ে করুন
বিয়ে অনেক বড় একটি সিদ্ধান্ত। হুটহাট
বিয়ের সিদ্ধান্ত আবেগের বশে হয়তো
নিয়ে নেয়া যায় কিন্তু তা খুব বেশীদিন
টেকে না। কারণ বিয়ের পরবর্তী জীবন
শুধুমাত্র আবেগ দিয়ে কাটে না। বিয়ের
পরের জীবনের জন্য প্রয়োজন অনেক
কিছুরই। তাই যতোই মনে প্রানে কাউকে
ভালোবাসুন না কেন মনে রাখবেন, কিছু
গুণ সঙ্গীর মধ্যে না থাকলে আপনাদের
আবেগের এই বিয়ে বেশীদিন টিকিয়ে
রাখতে পারবেন না। ভালোবাসা
জীবনের অংশ কিন্তু যখন প্রয়োজন
সামনে আসে তখন ভালোবাসা তার
সামনে দাড়িয়ে থাকতে পারে না
বেশীক্ষণ। তাই বিয়ে করুন তাকেই যার
মধ্যে রয়েছে এই ১০ টি বিশেষ গুণ।
১) সততা ও বিশ্বস্ততা
একজন সৎ মানুষ নির্লোভ, স্বার্থহীন,
ভালো মানুষ হন। বিয়ের পরের জীবনে
এই বিশ্বস্ততার প্রয়োজন অনেক বেশি।
কারণ সম্পর্কের মূল ভিত্তিটাই নির্ভর
করে বিসশস্ততার উপরে। তাই সঙ্গীর
মধ্যে একজন সৎ এবং বিশ্বস্ত মানুষ
দেখতে পান কিনা পরখ করে নিন।
২) নিজের পরিবারের সাথে ভালো
সম্পর্ক
মানুষকে তার আচরণ এবং স্বভাব দিয়ে
যেভাবে বিচার করা যায় তেমনই তার
পরিবারের সাথে সম্পর্ক কেমন তা
দিয়ে বিচার করা যায় তিনি সম্পর্কে
কেমন হবেন। তাই এই ব্যাপারেও নজর
রাখুন। যিনি পরিবারের সাথে ভালো
সম্পর্কে আছেন তিনি সম্পর্কের মূল্য
বুঝবেন।
৩) যিনি বিয়ের আসল অর্থ জানেন
বিয়ের অর্থ যে শুধু নিজের একাকীত্ব দূর
করা নয় এবং সামাজিক ভাবে একসাথে
থাকার স্বীকৃতি পাওয়া নয় এর সাথে
জড়িত থাকে দুটি নয় দুটি পরিবারের
সবার জীবন এবং আরও অন্যান্য বিষয়াদি
এই ব্যাপারটি যিনি বুঝবেন তাকেই
বিয়ে করুন।
৪) যে মানুষটি ব্যক্তিস্বত্বার মর্ম
বোঝেন
বিয়ে করলেই যে আরেকজনের উপরে
অযথা এবং অযাচিত অধিকার খাটানো
যায় না এই ব্যাপারটি যিনি বোঝেন
তাকেই গুরুত্ব দিন। যিনি নিজের
ব্যক্তিস্বত্বার মর্ম এবং অন্য মানুষটিরও
যে একটি স্বত্বা রয়েছে বিষয়টি
বোঝেন তার সাথে সম্পর্ক সুখের হবে।
৫) অনেক বেশি পরিশ্রমী
আলসে প্রকৃতির মানুষ নিয়ে বেশীদিন
সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায় না।
ভবিষ্যতে কোনো সমস্যায় পড়ে গেলে
হয়তো তিনি আর আলসেমির কারণেই
নিজেকে সমস্যা থেকে উদ্ধার করতে
পারবেন না। তাই সব দিক বিবেচনা
করুন। পরিশ্রমী মানুষটিই নির্বাচন করুন।
৬) লক্ষ্য নির্দিষ্ট যার
লক্ষ্যবিহীন মানুষ একটি ব্যাপারে
নিজের মনোযোগ ধরে রাখতে পারেন
না। এইধরনের মানুষ থেকে সাবধান।
কারণ হয়তো দেখা যাবে তিনি তার
মনোযোগ আপনার দিক থেকেও তুলে
নিতে পারেন। তাই এমন মানুষ খুঁজুন যার
লক্ষ্য নির্দিষ্ট এবং যিনি জানেন
জীবনে তিনি কি করতে চান।
৭) নারী বা পুরুষকে সম্মান করার
মনোভাব
পুরুষ হিসেবে নারীকে এবং নারী
হিসেবে পুরুষকে যদি সম্মান করার
মনোভাব না থাকে তাহলে সে ব্যক্তির
সাথে সম্পর্ক সুখের হয় না। কারণ তারা
নিজের স্বামী/স্ত্রীকে প্রাপ্য
সম্মানটুকুই দিতে পারেন না।
৮) উন্নত মানসিকতা
লক্ষ্য করে দেখুন তিনি কতোটা খোলা
মানসিকতার মানুষ। কারণ ভালো
মানসিকতার মানুষ না হয় তাহলে আপনার
ব্যক্তিস্বাধীনতায় তিনি হস্তক্ষেপ
করবেন এবং আপনার ওপর কারণে
অকারনে সন্দেহের দৃষ্টি দেবেন।
৯) কিছুটা হলেও হাসিখুশি মেজাজের
হওয়া
যারা সত্যিকার অর্থেই একেবারে
গম্ভীর তাদের সাথে সংসার করা এবং
সময় কাটানো বেশ কঠিন। একটু মিষ্টি
হাসি দিয়ে আপনাকে হয়তো অন্য কিছুর
দুঃখ ভুলিয়ে দিতে পারবেন এমন মানুষ
খুঁজে নিন।
১০) পারস্পরিক সমঝোতা
বিয়ের আগেই দেখে নিন আপনাদের
মধ্যে মিলটা কতোখানি। দুজন দুজনকে
বুঝতে পারার মনোভাব থাকলে অনেক
কিছুই সামাল দিতে পারবেন দুজনে
মিলে। তাই এই বিষয়টিও নজর দেবেন।
বিয়ের সিদ্ধান্ত আবেগের বশে হয়তো
নিয়ে নেয়া যায় কিন্তু তা খুব বেশীদিন
টেকে না। কারণ বিয়ের পরবর্তী জীবন
শুধুমাত্র আবেগ দিয়ে কাটে না। বিয়ের
পরের জীবনের জন্য প্রয়োজন অনেক
কিছুরই। তাই যতোই মনে প্রানে কাউকে
ভালোবাসুন না কেন মনে রাখবেন, কিছু
গুণ সঙ্গীর মধ্যে না থাকলে আপনাদের
আবেগের এই বিয়ে বেশীদিন টিকিয়ে
রাখতে পারবেন না। ভালোবাসা
জীবনের অংশ কিন্তু যখন প্রয়োজন
সামনে আসে তখন ভালোবাসা তার
সামনে দাড়িয়ে থাকতে পারে না
বেশীক্ষণ। তাই বিয়ে করুন তাকেই যার
মধ্যে রয়েছে এই ১০ টি বিশেষ গুণ।
১) সততা ও বিশ্বস্ততা
একজন সৎ মানুষ নির্লোভ, স্বার্থহীন,
ভালো মানুষ হন। বিয়ের পরের জীবনে
এই বিশ্বস্ততার প্রয়োজন অনেক বেশি।
কারণ সম্পর্কের মূল ভিত্তিটাই নির্ভর
করে বিসশস্ততার উপরে। তাই সঙ্গীর
মধ্যে একজন সৎ এবং বিশ্বস্ত মানুষ
দেখতে পান কিনা পরখ করে নিন।
২) নিজের পরিবারের সাথে ভালো
সম্পর্ক
মানুষকে তার আচরণ এবং স্বভাব দিয়ে
যেভাবে বিচার করা যায় তেমনই তার
পরিবারের সাথে সম্পর্ক কেমন তা
দিয়ে বিচার করা যায় তিনি সম্পর্কে
কেমন হবেন। তাই এই ব্যাপারেও নজর
রাখুন। যিনি পরিবারের সাথে ভালো
সম্পর্কে আছেন তিনি সম্পর্কের মূল্য
বুঝবেন।
৩) যিনি বিয়ের আসল অর্থ জানেন
বিয়ের অর্থ যে শুধু নিজের একাকীত্ব দূর
করা নয় এবং সামাজিক ভাবে একসাথে
থাকার স্বীকৃতি পাওয়া নয় এর সাথে
জড়িত থাকে দুটি নয় দুটি পরিবারের
সবার জীবন এবং আরও অন্যান্য বিষয়াদি
এই ব্যাপারটি যিনি বুঝবেন তাকেই
বিয়ে করুন।
৪) যে মানুষটি ব্যক্তিস্বত্বার মর্ম
বোঝেন
বিয়ে করলেই যে আরেকজনের উপরে
অযথা এবং অযাচিত অধিকার খাটানো
যায় না এই ব্যাপারটি যিনি বোঝেন
তাকেই গুরুত্ব দিন। যিনি নিজের
ব্যক্তিস্বত্বার মর্ম এবং অন্য মানুষটিরও
যে একটি স্বত্বা রয়েছে বিষয়টি
বোঝেন তার সাথে সম্পর্ক সুখের হবে।
৫) অনেক বেশি পরিশ্রমী
আলসে প্রকৃতির মানুষ নিয়ে বেশীদিন
সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায় না।
ভবিষ্যতে কোনো সমস্যায় পড়ে গেলে
হয়তো তিনি আর আলসেমির কারণেই
নিজেকে সমস্যা থেকে উদ্ধার করতে
পারবেন না। তাই সব দিক বিবেচনা
করুন। পরিশ্রমী মানুষটিই নির্বাচন করুন।
৬) লক্ষ্য নির্দিষ্ট যার
লক্ষ্যবিহীন মানুষ একটি ব্যাপারে
নিজের মনোযোগ ধরে রাখতে পারেন
না। এইধরনের মানুষ থেকে সাবধান।
কারণ হয়তো দেখা যাবে তিনি তার
মনোযোগ আপনার দিক থেকেও তুলে
নিতে পারেন। তাই এমন মানুষ খুঁজুন যার
লক্ষ্য নির্দিষ্ট এবং যিনি জানেন
জীবনে তিনি কি করতে চান।
৭) নারী বা পুরুষকে সম্মান করার
মনোভাব
পুরুষ হিসেবে নারীকে এবং নারী
হিসেবে পুরুষকে যদি সম্মান করার
মনোভাব না থাকে তাহলে সে ব্যক্তির
সাথে সম্পর্ক সুখের হয় না। কারণ তারা
নিজের স্বামী/স্ত্রীকে প্রাপ্য
সম্মানটুকুই দিতে পারেন না।
৮) উন্নত মানসিকতা
লক্ষ্য করে দেখুন তিনি কতোটা খোলা
মানসিকতার মানুষ। কারণ ভালো
মানসিকতার মানুষ না হয় তাহলে আপনার
ব্যক্তিস্বাধীনতায় তিনি হস্তক্ষেপ
করবেন এবং আপনার ওপর কারণে
অকারনে সন্দেহের দৃষ্টি দেবেন।
৯) কিছুটা হলেও হাসিখুশি মেজাজের
হওয়া
যারা সত্যিকার অর্থেই একেবারে
গম্ভীর তাদের সাথে সংসার করা এবং
সময় কাটানো বেশ কঠিন। একটু মিষ্টি
হাসি দিয়ে আপনাকে হয়তো অন্য কিছুর
দুঃখ ভুলিয়ে দিতে পারবেন এমন মানুষ
খুঁজে নিন।
১০) পারস্পরিক সমঝোতা
বিয়ের আগেই দেখে নিন আপনাদের
মধ্যে মিলটা কতোখানি। দুজন দুজনকে
বুঝতে পারার মনোভাব থাকলে অনেক
কিছুই সামাল দিতে পারবেন দুজনে
মিলে। তাই এই বিষয়টিও নজর দেবেন।
Comments
Post a Comment