বিয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী হলো ধর্ষক
এই মাথামোটা মানুষগুলো
বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে কথা
বলছে এবং বাল্য প্রেমের
দিকে আহবান এবং উৎসাহিত
করছে । এরা বৈধ উপায়ে
শারীরিক সম্পর্কের বিরুদ্ধে
অর্থ্যাৎ বিয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
করতেছে কারন বৈধ পথ নিষিদ্ধ
করতে পারলেই তো আর থাকে
অবৈধ পথ ।আর তারা অবৈধ পথে
বাছবিচার হীন ভাবে কূবৃত্তি
মেটানোর ব্যবস্থা করতেছে ।
…তারা বলে অল্প বয়সে বিয়ে
করলে স্বাস্থ খারাপ হয় । আজব লাগে তাদের মূর্খের মতো কথা বলতে দেখলে । আরে মাথামোটা গন্ডমূর্খ বিয়ে
করলে নয়, অল্প বয়সে বাচ্চা
নিলে হয়তো স্বাস্থ খারাপ হয়
। তো অল্প বয়সে বাচ্চা নেওয়া
নিষিদ্ধ করুন , বিয়ে নিষিদ্ধ
করছেন কেনো???
আসলে বিয়ে নিষিদ্ধ করতে
পারলেই তো যাকে তাকে
লাগনো যায়, ধর্ষণ করা যায় ,
নারীদের পন্য হিসেবে
পতিতালয়ে ব্যবহার করা যায় ।
….প্রকৃত পক্ষে দেখা গেছে
যৌবন আসার পরও দেশের মানব
রচিত আইনের কারনে বিয়ে
করতে না পেরে অবৈধ সম্পর্কে
জড়িয়ে পড়ে মান ইজ্জত,
কুমারিত্ব হারায় সেই সাথে
আল্লাহ তা’য়ালার আদেশ লঙ্ঘন
করে পরকালও হারায় । অর্থ্যাৎ
এই মানব রচিত আইন মানুষকে
আল্লাহ তা’য়ালার আইন না
মানতে বাধ্য করছে ।
…তারপর দেখা গেছে অবৈধ
সম্পর্ক দুই দিন পর ভেঙ্গে যায় ,
আবার আরেকটা অবধৈ সম্পর্কে
জড়িয়ে পড়ে, আবার ভেঙ্গে
যায় আবার নতুন অবৈধ সস্পর্কে
জড়িয়ে পড়ে, এভাবে চলতেই
থাকে । পরে যখন শ’ খানেক
অবৈধ সম্পর্কের পর বিয়ে করে
তখন আর ধরা বাধা সম্পর্ক
ভালো লাগে না তাই শুরু হয়ে
যায় পরকিয়া । আর এই পরকিয়া
চলতে চলতে অবশেষে বিয়ের
সম্পর্কের অবসান ঘটে , স্বামী
স্ত্রী ডিভর্সের পর আলাদা
থাকে এবং যৌন আকাংখা
মেটোনোর জন্য বেছে নেয়
পরকিয়া এবং পতিতালয় । আর
এভাবেই অবসান ঘটতে যাচ্ছে
আমাদের সমাজ থেকে পরিবার
প্রথা ।
…যারা বলে থাকেন বিয়ে
করলে লেখা পড়া হয় না তাদের
বলছি , হযরত আয়শা (রা:) ছিলেন
একজন অনেক বড় জ্ঞানী । হযরত
আয়শা (রা:) সম্পর্কে একজন
বলেছিলেন উনার মতো ফকীহ
আমি আর দেখিনি এবং তিনি
ফারায়েজের মতো কঠিন
বিষয়ও খুব সহজেই সমাধান
করতেন , যেগুলো আমরা আজ LLB
(Hons) এ করে থাকি । আর হযরত
আয়শা (রা:) এর বিয়ে
হয়েছিলো মাত্র ছয় বছর বয়সে
। (স্বয়ং আমি নিজের কথা
বলতে পারি , আমি বিয়ে করার
পরও সুন্দর লেখা পড়া করছি বরং
আমার লেখাপড়া আরো ভালো
হচ্ছে কারন আমার কারো সাথে
অবৈধ সম্পর্ক করতে হয়নি ।
অবৈধ সম্পর্ক করলে হয়তো আমি
শান্তি পেতাম না কারন
একদিকে সম্পর্ক ভঙ্গের ভয় আর
একদিকে আল্লাহ তা’য়ালার
আদেশ লঙ্ঘনের ভয়, ফলে আমার
লেখাপড়ায় সমস্যা হতো । আর
এখন আমি নিশ্চিন্ত আছি ।)
তাই যারা এই যুক্তি দেখান
তাদের সেই পাগলা যুক্তি
টেকে না ।
…আবার অনেকে বলে থাকেন
বিয়ে করে কি খাওয়াবে ।
আমি তাদের বলতে চাই যদি
মেয়ের বাবা মেয়েকে বিয়ে
না দিতো তাহলে কি তাকে
খাওয়াতে হতো না ??? তাই
ছেলে স্বাবলম্বী হওয়ার আগ
পর্যন্ত মেয়ে তার বাবার
বাসায় থেকে লেখাপড়া করবে
আর এই দিকে ছেলেও
লেখাপড়া করে স্বাবলম্বী হবে
। আর মাঝে মধ্যে তারা
মিলিত হবে ছেলের বাসায়
অথবা মেয়ের বাসায় আর
মোবাইলে কথা বলবে, অবৈধ
ভাবে মোবাইলে কথা না বলে
(অবৈধ ভাবে মোবাইলে কথা
বলা এবং ধর্ষণের শিকার
হওয়ার হার ভয়ঙ্কর ভাবে বৃদ্ধি
পেয়েছে কারন তাদের বৈধ
ভাবে কথা বলার জন্য স্বামী
বা স্ত্রী নেই ।)
যদি পাপের ভয় অর্থ্যাৎ
জাহান্নামের আগুনের ভয়
থাকে তাহলে কোন সমস্যাই
হবে না তাড়াতাড়ি বিয়ে
করলে ।
মাঝখান থেকে অনেক লাভ
হবে যেমন বিশাল পাপ থেকে
বেঁচে থাকতে পারবে
(জীবনের প্রায় অর্ধেক পাপ),
অবৈধ ভাবে কুমারিত্ব
হারাতে হবে না , অবৈধ সম্পর্ক
করতে গিয়ে জীবন হারাতে
হবে না (যেটা আমরা আজ খুব
বেশি দেখছি) , আল্লাহ
তা’য়ালার সন্তুষ্টি অর্জন,
গবেষণার পথ উন্নুক্ত কারন
নারীর সাথে সম্পর্ক হওয়ার
পূর্বে একটা পুরুষের কাছে
নারীই হয় তার গবেষণার বিষয়
বস্তু, সম্পর্ক হারানোর ভয় থাকে
না, আরো অনেক ।
…সাধারণত 16 বছর বয়সে একটা
ছেলের সেক্সুয়াল সামর্থ
পরিপূর্ণতা পায় আবার অনেকের
16 বছর বয়সের আগেও পরিপূর্ণতা
পেতে পারে । সেক্সুয়াল
সামর্থ পরিপূর্ণতা পাওয়ার পর
যখন সে খাদ্য গ্রহণ করবে তখন
তার সেক্স হরমন তৈরী হবে আর
সেক্স হরমন তৈরী হলে তার
বীর্যপাত ঘটবেই ।ইসলামে
স্ত্রী এবং স্বপ্নদোষ ব্যতীত অন্য
যেভাবেই বীর্যপাত হউক না
কেনো তা পাপ । যদি সে
হস্তমৈথন করে তাহলে তো
আরো বড় ভয়ঙ্কর পাপ । তাহলে
বিয়ে ছাড়া কোন উপায় নাই ।
উপায় একটা আছে আর তা হলো
না খেয়ে থাকা, আর মানুষ না
খেয়ে বাঁচতে পারে না ।আর
খেলে তো সেক্স হরমন তৈরী
হবেই আর সেক্স হরমন তৈরী
হলে তো বিয়ে ছাড়া কোন
উপায় নেই । রোজা থাকলে
হয়তো কিছুটা সহায়তা হবে
কিন্তু সেটা দীর্ঘস্থায়ী
সমাধান নয় কারন রোজা
থাকলেও রাতে আমাদের সেক্স
বৈধ করা হয়েছে কারন রোজা
থাকলেও সেটা হবেই, রোজা
যখন প্রথম ফরজ হয় তখন রাতে
স্ত্রী সহবাস নিষিদ্ধ ছিলো
কিন্তু একদিন হযরত ওমর (রা:)
সহবাস করে ফেললেন এবং
তিনি রাসূল (সা:) কে অবহিত
করলেন , এবং তারপর আল্লাহ
তা’য়ালা রাতে সহবাস জায়েজ
করেছেন । এটা আর বলার কি
আছে আপনার তো অনুভব করতেই
পারেন । তাছাড়া সারা বছর
রোজা রেখে আপনি আপনার
স্টাডি বা কাজ ভালো ভাবে
করতে পারবেন না ।
মানব রচিত আইন বলে 21 বছরের
আগে বিয়ে করা যাবে না যদি
করে তাহলে জেল খাটতে হবে
। তো আইন প্রণয়নকারী
কাফেরদের প্রশ্ন করি 21-16=5
বছর একটা ছেলে কি
করবে ????????
…আমি এক বন্ধুকে বিয়ের কথা
বলেছিলাম আর সে আমাকে
বলেছিলো যদি এখনি বিয়ে
করি তাহলে জীবনের মজা
নিবো কখন???
চিন্তা করেন , এরা বিয়ে করে
না এই জন্যে যে যাতে করে
যাকে তাকে লাগানো টা বন্ধ
না হয়ে যায় । আর এরা যদি
বিয়ের আগেই মজা নিতে চায়
তাহলে এরা বিয়ে টাকে কি
মনে করে একবার ভাবুন । আর
এরা কি কারনে বাল্য বিয়ের
বিরুদ্ধে কথা বলে , তা প্রমান
এবং পরিস্কার হয়ে গেলো ।
বিয়ের জন্য বয়স নির্ধারণই
এইডস এবং সমকামিতার জন্য
দায়ী:–
এটা আজ সত্য যে বিয়ের জন্য
বয়স নির্ধারণের কারনে মানুষ
যৌবন আসার পরও বিয়ে করতে
পারে না ফলে সে সমকামিতা
বা অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে
। আর সমকামিতা হলো এইডসের
অন্যতম কারন । তাই যেটা
দাড়ালো সেটা হলো বিয়ের
জন্য আইন করে বয়স নির্ধারনই
হলো এইডসের জন্য দায়ী । কারন
শুধু সমকামিতাই নয়, পতিতালয়,
অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক
ইত্যাদি ঘটে থাকে যৌবন
আসার পরও বিয়ে না করতে
পারার জন্য । আর সমকামিত,
পতিতালয়, অবৈধ শারীরিক
সম্পর্ক হলো এইডস হওয়ার কারন
। কাজেই এটা স্পষ্ট যে বিয়ের
জন্য বয়স নির্ধারণই এইডস হওয়ার
জন্য দায়ী ।
…এক বাড়িতে এক 14-15 বছর
বয়সের মেয়ের বিয়ে হচ্ছে, আর
সে বিয়ে বন্ধ করার জন্য সরকার
থেকে বাধ্য করা হচ্ছে অথচ তার
পাশের বাসার 12-13 বছর বয়সের
মেয়ে প্রেম করতে গিয়ে
পেটে বাচ্চা লেগে গেছে আর
সেই বাচ্চা হত্যা করার জন্য
হাসপাতালে গেছে অথচ সরকার
তাকে কিছুই বলে না । এর
মানে কি আমরা বুঝবো না যে
সরকার বিয়ে নিষিদ্ধ করেছে
এবং অবৈধ যৌনাচার বৈধ
করেছে?????????????????????????????
?????????????????
বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে কথা
বলছে এবং বাল্য প্রেমের
দিকে আহবান এবং উৎসাহিত
করছে । এরা বৈধ উপায়ে
শারীরিক সম্পর্কের বিরুদ্ধে
অর্থ্যাৎ বিয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
করতেছে কারন বৈধ পথ নিষিদ্ধ
করতে পারলেই তো আর থাকে
অবৈধ পথ ।আর তারা অবৈধ পথে
বাছবিচার হীন ভাবে কূবৃত্তি
মেটানোর ব্যবস্থা করতেছে ।
…তারা বলে অল্প বয়সে বিয়ে
করলে স্বাস্থ খারাপ হয় । আজব লাগে তাদের মূর্খের মতো কথা বলতে দেখলে । আরে মাথামোটা গন্ডমূর্খ বিয়ে
করলে নয়, অল্প বয়সে বাচ্চা
নিলে হয়তো স্বাস্থ খারাপ হয়
। তো অল্প বয়সে বাচ্চা নেওয়া
নিষিদ্ধ করুন , বিয়ে নিষিদ্ধ
করছেন কেনো???
আসলে বিয়ে নিষিদ্ধ করতে
পারলেই তো যাকে তাকে
লাগনো যায়, ধর্ষণ করা যায় ,
নারীদের পন্য হিসেবে

….প্রকৃত পক্ষে দেখা গেছে
যৌবন আসার পরও দেশের মানব
রচিত আইনের কারনে বিয়ে
করতে না পেরে অবৈধ সম্পর্কে
জড়িয়ে পড়ে মান ইজ্জত,
কুমারিত্ব হারায় সেই সাথে
আল্লাহ তা’য়ালার আদেশ লঙ্ঘন
করে পরকালও হারায় । অর্থ্যাৎ
এই মানব রচিত আইন মানুষকে
আল্লাহ তা’য়ালার আইন না
মানতে বাধ্য করছে ।
…তারপর দেখা গেছে অবৈধ
সম্পর্ক দুই দিন পর ভেঙ্গে যায় ,
আবার আরেকটা অবধৈ সম্পর্কে
জড়িয়ে পড়ে, আবার ভেঙ্গে
যায় আবার নতুন অবৈধ সস্পর্কে
জড়িয়ে পড়ে, এভাবে চলতেই
থাকে । পরে যখন শ’ খানেক
অবৈধ সম্পর্কের পর বিয়ে করে
তখন আর ধরা বাধা সম্পর্ক
ভালো লাগে না তাই শুরু হয়ে
যায় পরকিয়া । আর এই পরকিয়া
চলতে চলতে অবশেষে বিয়ের
সম্পর্কের অবসান ঘটে , স্বামী
স্ত্রী ডিভর্সের পর আলাদা
থাকে এবং যৌন আকাংখা
মেটোনোর জন্য বেছে নেয়
পরকিয়া এবং পতিতালয় । আর
এভাবেই অবসান ঘটতে যাচ্ছে
আমাদের সমাজ থেকে পরিবার
প্রথা ।
…যারা বলে থাকেন বিয়ে
করলে লেখা পড়া হয় না তাদের
বলছি , হযরত আয়শা (রা:) ছিলেন
একজন অনেক বড় জ্ঞানী । হযরত
আয়শা (রা:) সম্পর্কে একজন
বলেছিলেন উনার মতো ফকীহ
আমি আর দেখিনি এবং তিনি
ফারায়েজের মতো কঠিন
বিষয়ও খুব সহজেই সমাধান
করতেন , যেগুলো আমরা আজ LLB
(Hons) এ করে থাকি । আর হযরত
আয়শা (রা:) এর বিয়ে
হয়েছিলো মাত্র ছয় বছর বয়সে
। (স্বয়ং আমি নিজের কথা
বলতে পারি , আমি বিয়ে করার
পরও সুন্দর লেখা পড়া করছি বরং
আমার লেখাপড়া আরো ভালো
হচ্ছে কারন আমার কারো সাথে
অবৈধ সম্পর্ক করতে হয়নি ।
অবৈধ সম্পর্ক করলে হয়তো আমি
শান্তি পেতাম না কারন
একদিকে সম্পর্ক ভঙ্গের ভয় আর
একদিকে আল্লাহ তা’য়ালার
আদেশ লঙ্ঘনের ভয়, ফলে আমার
লেখাপড়ায় সমস্যা হতো । আর
এখন আমি নিশ্চিন্ত আছি ।)
তাই যারা এই যুক্তি দেখান
তাদের সেই পাগলা যুক্তি
টেকে না ।
…আবার অনেকে বলে থাকেন
বিয়ে করে কি খাওয়াবে ।
আমি তাদের বলতে চাই যদি
মেয়ের বাবা মেয়েকে বিয়ে
না দিতো তাহলে কি তাকে
খাওয়াতে হতো না ??? তাই
ছেলে স্বাবলম্বী হওয়ার আগ
পর্যন্ত মেয়ে তার বাবার
বাসায় থেকে লেখাপড়া করবে
আর এই দিকে ছেলেও
লেখাপড়া করে স্বাবলম্বী হবে
। আর মাঝে মধ্যে তারা
মিলিত হবে ছেলের বাসায়
অথবা মেয়ের বাসায় আর
মোবাইলে কথা বলবে, অবৈধ
ভাবে মোবাইলে কথা না বলে
(অবৈধ ভাবে মোবাইলে কথা
বলা এবং ধর্ষণের শিকার
হওয়ার হার ভয়ঙ্কর ভাবে বৃদ্ধি
পেয়েছে কারন তাদের বৈধ
ভাবে কথা বলার জন্য স্বামী
বা স্ত্রী নেই ।)
যদি পাপের ভয় অর্থ্যাৎ
জাহান্নামের আগুনের ভয়
থাকে তাহলে কোন সমস্যাই
হবে না তাড়াতাড়ি বিয়ে
করলে ।
মাঝখান থেকে অনেক লাভ
হবে যেমন বিশাল পাপ থেকে
বেঁচে থাকতে পারবে
(জীবনের প্রায় অর্ধেক পাপ),
অবৈধ ভাবে কুমারিত্ব
হারাতে হবে না , অবৈধ সম্পর্ক
করতে গিয়ে জীবন হারাতে
হবে না (যেটা আমরা আজ খুব
বেশি দেখছি) , আল্লাহ
তা’য়ালার সন্তুষ্টি অর্জন,
গবেষণার পথ উন্নুক্ত কারন
নারীর সাথে সম্পর্ক হওয়ার
পূর্বে একটা পুরুষের কাছে
নারীই হয় তার গবেষণার বিষয়
বস্তু, সম্পর্ক হারানোর ভয় থাকে
না, আরো অনেক ।
…সাধারণত 16 বছর বয়সে একটা
ছেলের সেক্সুয়াল সামর্থ
পরিপূর্ণতা পায় আবার অনেকের
16 বছর বয়সের আগেও পরিপূর্ণতা
পেতে পারে । সেক্সুয়াল
সামর্থ পরিপূর্ণতা পাওয়ার পর
যখন সে খাদ্য গ্রহণ করবে তখন
তার সেক্স হরমন তৈরী হবে আর
সেক্স হরমন তৈরী হলে তার
বীর্যপাত ঘটবেই ।ইসলামে
স্ত্রী এবং স্বপ্নদোষ ব্যতীত অন্য
যেভাবেই বীর্যপাত হউক না
কেনো তা পাপ । যদি সে
হস্তমৈথন করে তাহলে তো
আরো বড় ভয়ঙ্কর পাপ । তাহলে
বিয়ে ছাড়া কোন উপায় নাই ।
উপায় একটা আছে আর তা হলো
না খেয়ে থাকা, আর মানুষ না
খেয়ে বাঁচতে পারে না ।আর
খেলে তো সেক্স হরমন তৈরী
হবেই আর সেক্স হরমন তৈরী
হলে তো বিয়ে ছাড়া কোন
উপায় নেই । রোজা থাকলে
হয়তো কিছুটা সহায়তা হবে
কিন্তু সেটা দীর্ঘস্থায়ী
সমাধান নয় কারন রোজা
থাকলেও রাতে আমাদের সেক্স
বৈধ করা হয়েছে কারন রোজা
থাকলেও সেটা হবেই, রোজা
যখন প্রথম ফরজ হয় তখন রাতে
স্ত্রী সহবাস নিষিদ্ধ ছিলো
কিন্তু একদিন হযরত ওমর (রা:)
সহবাস করে ফেললেন এবং
তিনি রাসূল (সা:) কে অবহিত
করলেন , এবং তারপর আল্লাহ
তা’য়ালা রাতে সহবাস জায়েজ
করেছেন । এটা আর বলার কি
আছে আপনার তো অনুভব করতেই
পারেন । তাছাড়া সারা বছর
রোজা রেখে আপনি আপনার
স্টাডি বা কাজ ভালো ভাবে
করতে পারবেন না ।
মানব রচিত আইন বলে 21 বছরের
আগে বিয়ে করা যাবে না যদি
করে তাহলে জেল খাটতে হবে
। তো আইন প্রণয়নকারী
কাফেরদের প্রশ্ন করি 21-16=5
বছর একটা ছেলে কি
করবে ????????
…আমি এক বন্ধুকে বিয়ের কথা
বলেছিলাম আর সে আমাকে
বলেছিলো যদি এখনি বিয়ে
করি তাহলে জীবনের মজা
নিবো কখন???
চিন্তা করেন , এরা বিয়ে করে
না এই জন্যে যে যাতে করে
যাকে তাকে লাগানো টা বন্ধ
না হয়ে যায় । আর এরা যদি
বিয়ের আগেই মজা নিতে চায়
তাহলে এরা বিয়ে টাকে কি
মনে করে একবার ভাবুন । আর
এরা কি কারনে বাল্য বিয়ের
বিরুদ্ধে কথা বলে , তা প্রমান
এবং পরিস্কার হয়ে গেলো ।
বিয়ের জন্য বয়স নির্ধারণই
এইডস এবং সমকামিতার জন্য
দায়ী:–
এটা আজ সত্য যে বিয়ের জন্য
বয়স নির্ধারণের কারনে মানুষ
যৌবন আসার পরও বিয়ে করতে
পারে না ফলে সে সমকামিতা
বা অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে
। আর সমকামিতা হলো এইডসের
অন্যতম কারন । তাই যেটা
দাড়ালো সেটা হলো বিয়ের
জন্য আইন করে বয়স নির্ধারনই
হলো এইডসের জন্য দায়ী । কারন
শুধু সমকামিতাই নয়, পতিতালয়,
অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক
ইত্যাদি ঘটে থাকে যৌবন
আসার পরও বিয়ে না করতে
পারার জন্য । আর সমকামিত,
পতিতালয়, অবৈধ শারীরিক
সম্পর্ক হলো এইডস হওয়ার কারন
। কাজেই এটা স্পষ্ট যে বিয়ের
জন্য বয়স নির্ধারণই এইডস হওয়ার
জন্য দায়ী ।
…এক বাড়িতে এক 14-15 বছর
বয়সের মেয়ের বিয়ে হচ্ছে, আর
সে বিয়ে বন্ধ করার জন্য সরকার
থেকে বাধ্য করা হচ্ছে অথচ তার
পাশের বাসার 12-13 বছর বয়সের
মেয়ে প্রেম করতে গিয়ে
পেটে বাচ্চা লেগে গেছে আর
সেই বাচ্চা হত্যা করার জন্য
হাসপাতালে গেছে অথচ সরকার
তাকে কিছুই বলে না । এর
মানে কি আমরা বুঝবো না যে
সরকার বিয়ে নিষিদ্ধ করেছে
এবং অবৈধ যৌনাচার বৈধ
করেছে?????????????????????????????
?????????????????
Reblogged this on A B M Rafiqul Hasan Khan and commented:
ReplyDeleteright