ভাইয়া/ আপু উদ্দাম- আনন্দে ভাসার আগে একটু ভেবো কিন্তু ...

আপু / ভাই উদ্দাম আনন্দে ভাসার আগে একটু
ভেবো কিন্তু !!!

image

প্রিয় বোন আমার,
তোমার কন্ঠের আবেগটুকু তোমার সম্পদ,
তোমার হাসিখানি তোমার সম্পদ, তোমার আবেগভরা
ভালোবাসার প্রকাশ তোমার সম্পদ।
তোমার সমস্ত সৌন্দর্যই তোমার সম্পদ। এই
সম্পদটুকু যদি তুমি সংরক্ষণ কর সেই মানুষটার জন্য,
যে হয়ত তোমার কথা স্মরণ করেই চোখ নিচু
করে শহরের পথে গলি ঘুঁপচিতে চলছে, তোমার
জন্য তার মনের আবেগ আর ভালোবাসাগুলোকে
সাজিয়ে রাখছে। তোমাকে উপহার দিবে বলে
সযত্নে জমিয়ে রেখেছে ভালোবাসার প্রতিটি
বর্ণ। তুমি যদি কারো জন্য অপেক্ষা না করো, তুমি
কী করে আশা করবে এমন একজন
জীবনসঙ্গী যে তোমার জন্য অপেক্ষার
প্রহর গুণে চলেছে এই সময়েও?
কখনো গালাগালি করিও না, গালাগালি সুন্দর মনের প্রকাশ
না, আল্লাহও পছন্দ করেন না। তোমার
সম্পদগুলোকে পথের ধারে, প্রকাশ্যে-
অপ্রকাশ্যে সস্তা করে বিকিয়ে দিয়ো না যেখানে
সেখানে।
আল্লাহর সন্তুষ্টি পেতে হলে নিজেকে সম্মান
করো। আল্লাহ নিশ্চয়ইধৈর্যশীলদের সাথে
আছেন।
আপু, যে ছেলেটা ফোন করে বলে তুমি সুন্দর,
তোমার কন্ঠ সুন্দর, হাসলে তোমাকে ভালো
লাগে; অথচ সে তোমার বাবার কাছে গিয়ে বলতে
চায়না যে তোমাকে বিয়ে করবে, মনে
রেখো, সে তোমাকে চায় না, সে চায় তোমার
সহজাত সম্পদগুলোকে ভোগ করতে।
তোমার হৃদয় আর তোমার চিন্তাগুলোকে যে
পছন্দ করে,সে বাকিটা জীবনের জন্য নিজের
আপনজন করে তোমায় বেঁধে রাখতে চাইবে।
সমস্ত অধিকার নিয়ে তবেই তোমার যোগ্য
মানুষটার কাছে যেয়ো। উদ্দাম আনন্দে ভাসার
আগে একটু ভেবো কিন্তু!
সে দিন সময়টা ছিল ইশার পর-
আলো আধারির একটু নির্জন রাস্তায় হাঁটছিলাম একা
একা। হঠাৎ সামনে একটা রিকশা এসে থামল। রিকশা
থেকে নেমে আসলো এক তরুণ। বেশ
সতর্কতার সাথে ডানে বায়ে তাকিয়ে রাস্তায় মানুষের
ভিড়ে মিশে গেল। রিকশায় বসে থাকা তরুণী মুখে
কাপড় চাপা দেওয়া, হয়ত সাধারণের কাছে নিজের
পরিচয় গোপনে চেষ্টারত।
এই তরুণ তরুণীরা যখন বাসায় ফিরে তখন তাদেরকে
কি কোন জবাবদিহি করতে হয়? বাবা মায়েরা কি
জিজ্ঞেস করে তাঁরা এতক্ষন কোথায় ছিল??
বাড়ীতে থাকলে এধরনের দৃশ্যগুলো রাস্তায়
বেরোলে প্রায়ই চোখে পড়ে। বাড়ীর
পাশের সাইবার ক্যাফেতে জুটি বেঁধে নিয়মিতই যায়
কিছু তরুণ তরুণী। সেখানে একটু আড়ালে তাঁরা কি
করে তা ক্যাফের কর্মচারীরা রসিয়ে রসিয়ে বর্ণনা
করে। দুঃখের যায়গাটা হল এই
ছেলেমেয়েগুলোর সাথে আমার রাস্তায় কোন
না কোন সময় দেখা হয়। স্কুল কলেজের ড্রেস
পড়ে কিংবা ভদ্র, শান্ত চেহারার বাবা মায়ের সাথে যখন
এদের সাক্ষাৎ মিলে তখন সেসকল বাবা মায়েদের
জন্য আমার প্রচণ্ড মায়া হয়। আর তখনি আমি ভাবি এরা
হয়ত আমার আদরের ভাইটি নয়, আমার আদরের
বোনটি নয় কিন্তু কারো না কারো আদরের ভাই/
বোন। তাদের মায়েরা এখনো হয়ত সন্তানকে
হাতে তুলে খাইয়ে দেন। এদের বাবা মায়েরা
সন্তানের পরীক্ষার রেজাল্টের খবর রাখে,
স্কুল কলেজের খবর রাখে, তাদের ক্যারিয়ার
কোনদিকে গেলে ভালো হবে সেই খবর
রাখে। শুধু খবর রাখেনা ছেলেমেয়ে কোথায়
যায়, কি করে!!
আল্লাহ্ কুরআনে বলেন,
"মুমিনগণ, তোমরা নিজেদেরকে এবং
তোমাদের পরিবার-পরিজনকে সেই অগ্নি
থেকে রক্ষা কর, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও
প্রস্তর, যাতে নিয়োজিত আছে পাষাণ হৃদয়,
কঠোরস্বভাব ফেরেশতাগণ। তারা আল্লাহ
তায়ালা যা আদেশ করেন, তা অমান্য করে না এবং
যা করতে আদেশ করা হয়, তাই করে।"
(সূরা তাহরিমঃ ৬)
সন্ধ্যার পরে রস্তায় কোন রিকশা কিংবা সিএনজিতে
ভুলে চোখ গেলে লজ্জায়

মাথা কাটা যায়। এসব
অকালপক্ক ছেলেমেয়েগুলোর প্রকাশ্য
ব্যভিচার 'বয়সের দোষ' হলেও বাবা মায়েদের
লজ্জায় মাথা কাটা যায় যখন দাড়িওয়ালা ছেলেটা বিয়ের
কথা তোলে! যখন সে রাস্তা ঘাটে, পার্কে,
অন্ধকার কফি শপে অশ্লীলতার পসরা সাজিয়ে
পথচারীদের বিনা খরচে প্রাপ্তবয়স্ক মুভি দেখার
বিনোদন না যুগিয়ে এসব থেকে পবিত্র থাকার
আর্তি জানায়, কেবল তখনি বাবা মায়েরা সন্তানের
ভবিশ্যত নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন।
ছেলে মেয়েকে দেশের সেরা সেরা
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়ে লোকসমাজে
নিজেদের স্ট্যাটাস বৃদ্ধির তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে
কেউ কেউ। তাদের ছেলেমেয়েদের এসব
আধুনিক রঙ্গশালায় এসে ব্যভিচার আর নষ্টামির
আমলনামা ঢের দেখেছি! গার্লফ্রেন্ডের সাথে
ঝোপে ঝাড়ে জৈবিক চাহিদা চরিতার্থ করে
বন্ধুদের সাথে রসালো বর্ণনা করে আড্ডা জমায়
আদরের সন্তানেরা।
মোবাইলের লাউড স্পিকারে বান্ধবির সাথে
অশ্লীল কথোপকথন বন্ধুদের নিয়ে উপভোগ
করে সভ্য সমাজের ভদ্র বাবা মায়েদের স্মার্ট
ছেলেরা! আর তাদের বাবা মায়েরা ঠিকই বলে
বেড়ায় " আমার ছেলে/মেয়ে কিন্তু আর
দশজনের মত না"!
আমার খুব ইচ্ছে করে এসব বাবা মায়েদের তাদের
"আর দশজনের মত না" গর্বের সন্তানের নষ্টামির
আখলাখের সার্টিফিকেট ধরিয়ে দিয়ে বলি, "এই
নেন আপনার আখিরাতের সঞ্চয়"!!
একদিন বয়সের ভারে নুয়ে পড়বে শরীর। ঝুলে
পড়বে যত্ন করে রাখা মসৃণ চামড়া। থাকবেনা রাস্তা
ঘাঁটে জৈবিক চাহিদা চরিতার্থ করার বুনো মাদকতা। এই
অশ্লীলতা আর নষ্টামির সময়গুলো নিয়ে আমরা
আকাশের ওপারে অনন্ত এক জীবনের দিকে
পরিচালিত হব।
খুব বেশী দেরী নেই। খুব শীগ্রই আমরা
একটি সমতল ভূমিতে একত্রিত হতে যাচ্ছি। আমরা
মিলিত হতে যাচ্ছি আমাদের রবের সাথে একাকি,
সম্পূর্ণ একাকি! আমাদের প্রশ্ন করা হবে, যৌবনের
শক্তি সামর্থ্য কোন কাজে ব্যয় করেছ? জীবন
কোন পথে ব্যয় করেছ? কি উত্তর জমা করেছি
তার জন্য??
৭০০০০ ফেরেশতা ৭০০০০ সেঁকল দিয়েও বেঁধে
রাখতে পারছে না জাহান্নামকে। এত তীব্র গর্জন
করবে সে জাহান্নামীদের দেখে। নষ্ট, ভ্রষ্ট
আর উদ্দাম তারুন্যের এই সময়গুলোকে নিজ হাতে
ধ্বংস করার আগে চুলার আগুনে একটু হাত দিয়ে
দেখিস তো, আগুন সইবার ক্ষমতা কেমন!!
ভাই !!!
তোমারও বোন আছে, কোন মেয়ের নাম্বার
সংগ্রহ করে হায়/হ্যালো বলে দারুন করে, বা
তোমার ভাষায় পটানোর মাঝে কোন বীরত্ব
নেই। দয়া করে আপুদের নাম্বারে কথা বলা বন্ধ
করো।
আর আপুদের বলছি, তুমি ভীষণ মুল্যবান, তুমি
তোমার কোমলতাকে এতটা সহজলভ্য করে
দিয়ো না। আল্লাহ যাকে তোমার জন্য
রেখেছেন তার জন্য অপেহ্মা করো। রাতের
ঘুমে যে কল করে তোমার কন্ঠের টেস্ট
নেয় তাকে আমার কাছে ফুল বাগানের ভ্রমরের
মতই মনে হয়! এ ফুল থেকে সে ফুলে যেয়ে
মধু চেকে দেখে আর কি! তুমি যদি মুল্যবানই না
হবে তাহলে কেঊ তোমার জন্য তিনতলায় ঊঠতে
চায় রাতের আধারে! আল্লাহকে ভয় করো।
নিজেকে মূল্যহীন করো না। নিজের ঘুমের
সাথে মোবাইল টাকেও ঘুমানোর সুযোগ দাও।
বন্ধ করো/সাইলেন্স করো। তুমি তো কোন
বিজনেস ম্যান না যে, কল ধরতে মিস হলে ব্যবসায়
লাখ টাকা মিস হবে!! আল্লাহ আমাদের বুঝার শক্তি দান
করুন। আমীন।
আপু !!!
প্রেম/ভালোবাসার নামে যেই ছেলেটা
তোমাকে রিকসায় পাশে তুলে গায়ে হাত দেয়,
সে কোনদিনই তোমাকে সম্মান করে না।
তোমাকে ক'দিন পরেই সে ছুঁড়ে ফেলে
দেবে। নিজেকে সম্মান করো, এইসব নোংরামি
থেকে নিজেকে বিরত রাখো। আল্লাহর কাছে
জবাবদিহিতা করতে হবে একদিন। এই ক্ষণিকের
আনন্দ দিয়ে কী হবে? তোমার সম্মান, ইজ্জত কি
এতই ঠুনকো?
আস্তাগফিরুল্লাহ !!!
তুমি কি তোমার গার্লফ্রেন্ডের সাথে রাত কাটিয়ে
নিজেকে খুব গর্বিত মনে করছো ?
অথবা তোমার গার্লফ্রেন্ডের সাথে রাত কাটাবে
বলে প্লান করছো ?
অথবা গার্লফ্রেন্ডকে কোন হোটেল বা বাসায়
নিয়ে দুজন নির্জনে কিছু রোমাঞ্চকর মুহূর্ত
কাটাবে এবং জৈবিক চাহিদা মিটাবে বলে ভাবছো ?
তাহলে এই লেখাটি তোমার জন্যই।
অনেকেই দেখি, গার্লফ্রেন্ডের সাথে রাত
কাটিয়ে এসে, বন্ধুদের সাথে রাতে কি করছে না
করছে তা নিয়ে হাঁসি ঠাট্টা করে। আমি তাদেরকে
বলবো, ভাই এত ক্যালায়ে না। তুমি রাতে আর কি মজা
পাইছো, তোমার আসল মজাতো মৃত্যুর পরে
পাবে । যখন ফেরেস্তারা তোমার লিঙ্গে রশি
দিয়ে বেঁধে জাহান্নামের আগুনে ঝুলিয়ে
লোহার ডান্ডা দিয়ে পিটাবে, আর তুমি চিৎকার করতে
থাকবে......।। তুমি এই মজার জন্য অপেক্ষা করতে
থাকো যদি তওবা না করে থাকো।
ইসলামের যেনার কোনো স্থান নেই। মৃত্যুর পরও
যেনাকারী উলংগ অবস্থায় কেয়ামত পযন্ত আগুনে
জ্বলবে। রাসুল (সাঃ) বলেছেন, যেনাকার ও
যেনাকারীনি কেয়ামত পর্যন্ত উলঙ্গ অবস্থায়
আগুনে জ্বলতে থাকবে। (বুখারী, মিশকাতঃ ৪৬২১)
সুতরাং ভেবে দেখুন, আর সময় থাকতেই সাবধান
হয়ে যাও। এসব গার্লফ্রেন্ড মালফ্রেন্ড বাদ
দিয়ে, আল্লাহর কাছে তওবা করে, নিয়মিত পাঁচ
ওয়াক্ত নামায আদায় শুরু কর । Otherwise মৃত্যুর পর
কান্নাকাটি করে কোন লাভ হবে না। যা কান্নাকাটি করার
এখনই করে নাও। আস্তাগফিরুল্লাহ।
"তারা যখন জাহান্নামের কাছে পৌঁছাবে, তখন তাদের
কান, চক্ষু ও ত্বক তাদের কর্ম সম্পর্কে সাক্ষ্য
দেবে।"
(সূরা হা-মীম সেজদাহ, আয়াত ২০)
আস্তাগফিরুল্লাহ। আস্তাগফিরুল্লাহ। আল্লাহ, দয়াকরে
আমাদেরকে ক্ষমা করে দাও। আমিন।
আপু, সাবধান হয়ে যাও-
আপু/বোনদের উদ্দেশ্যে আর একটি কথা !
প্রিয় বোন সাবধান থেকো, কারণ প্রিয় বান্ধবীই
হতে পারে তোমার সর্বনাশের কারণ(সচেতন
হোন ), মনে কর হঠাৎ তোমার বান্ধবী বলল ,
এক ফ্রেন্ডের জন্মদিন আছে, একা যাব না , তুই
চল । তুমিও রাজি হয়ে গেলে । নির্জন ফ্ল্যাটে
তোমাকে কিছু নরপিশাচের হাতে তুলে দেওয়া হল
। সম্প্রতি টাঙ্গাইলের ধর্ষণের ঘটনা থেকে দেখা
গেল বান্ধবী মেয়েটিকে ফুসলিয়ে
ধর্ষণকারীদের হাতে তুলে দেয় । এর আগেও
রংপুরের একটা ঘটনা পড়েছিলাম যেখানে বান্ধবী
এক ছেলেকে বোরকা পড়িয়ে মেসে
মেয়ের রুমে নিয়ে যায় এবং বাইরে থেকে দরজা
লাগিয়ে দেয় । আজকাল ভার্সিটিতে এমন অনেক
মেয়েকে দেখি যারা বান্ধবী ছাড়া আর কারো
সাথে কথাই বলে না । সুযোগসন্ধানী ছেলেরা
বান্ধবীর সাথে ভাব গড়ে তুলে । একসময় হয়ত
বলল , আমার এক বন্ধু তো তোমার বান্ধবীকে
পছন্দ করে , তুমি একটু বিষয়টা দেখ । বান্ধবী
একদিন বলল অমুক জায়গায় আস, তোমার বন্ধুকে
দেখা করিয়ে দেব । বান্ধবী নিজের অজান্তেই
ফাঁদে পা দিল । ধূর্ত ছেলেটাও একটা নির্জন জায়গায়
আসতে বলল অপরদিকে মেয়েটাও বান্ধবীর
কথায় বিশ্বাস করে গেল । তারপর যা হবার হল।
এখানে কিন্তু তোমার কাছের বন্ধুটিই তোমাকে
ধর্ষকদের হাতে তুলে দিল । কেন একটি মেয়ে
আরেকটা মেয়ের এমন সর্বনাশ করছে সেটা
ভাবার বিষয় । এগুলো এড়াতে হলে আমার পরামর্শ
হল-
১।বান্ধবীর সাথে অপরিচিত , নির্জন জায়গায় যাবে না

২। যাদেরকে তুমি চিনো , তাদের জন্মদিন বা অন্য
কোন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সতর্ক হও ।
৩। তুমি যেসব ছেলেদের পছন্দ কর না , তাদের
সাথে তোমার বান্ধবীর সখ্যতা আছে কিনা খোঁজ
নাও । আমি এখানে শুধু বান্ধবীর কথাই বললাম , কারণ
একটি মেয়ে আরেকটি মেয়েকে অনেক
বেশি বিশ্বাস করে । তোমার এ বিশ্বাসের সুযোগ
যাতে কেউ না নিতে পারে সে ব্যাপারে সতর্ক
হও । মেয়েদের পোশাক নিয়ে অনেক কথা
হয়,কিন্তু একটি মেয়েকে কিভাবে আরেকটি
মেয়ের সর্বনাশের কাজে সুকৌশলে ব্যবহার করা
হচ্ছে এব্যাপারে কোন আলোচনা চোখে
পড়ে না ।সময় এসেছে এ বিষয়টি ভাবার । আমরা আর
কোন ধর্ষণ দেখতে চাইনা । আমি চাই না আমার
আদরের বোনকে হারাতে । সবাই সবার নিকট এই
বিষয়টি তুলে ধরুন । সচেতন করুন ।
সংকলনে - বিবাহ একটি উত্তম বন্ধুত্ব ডেস্ক।

Comments

Popular posts from this blog

বাংলাদেশী মেয়েদের হট ছবি

হে যুবক কোন দিকে যাও!! জান্নাতি হুর তোমাকে ডাকছে

ইসলামের দৃষ্টিতে যৌন স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও শক্তি বৃদ্ধিকারী খাদ্য-পানীয়