হে যুবক কোন দিকে যাও!! জান্নাতি হুর তোমাকে ডাকছে
হে যুবক! তুমি একি করছ? টগবগে তোমার যৌববন তুমি কার পেছনে ব্যায় করছ, যাকে কিছুক্ষণ আগে ভ্রমর এসে মধু আহরন করেছে!! বরং তুমি তার দিকে যাও,,,,,,,,, নাম তার হুর। যে হবেন উঠতি বয়সের যুবতী রমণী। তাঁদের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গে প্রবাহিত থাকবে নব যৌবনের স্বর্গীয় সুধা। তাদের গাল হবে গোলাপ ও আপেলের মত লাল মিশ্রিত সাদা বর্ণের। গলায় পরানো থাকবে মণি-মুক্তার অলংকার। তাদের চেহারা সূর্যের মত উজ্জ্বল চকচকে হবে। তারা যখন হাসবে, তখন তাদের মুখমন্ডল থেকে বিজলির মত আলোর চমক বের হতে থাকবে। জান্নাতবাসী একজন পুরুষ তাঁর স্ত্রীর গালে নিজের চেহারা দেখতে পাবেন। যেমন আয়নায় নিজের ছবি দেখতে পাওয়া যায়। মাংস ও পোষাকের ভিতরে আচ্ছাদিত হাড়ের মগজ সমূহ বাহির থেকে দেখা যাবে। জান্নাতের একজন হুর যদি দুনিয়াতে একবার দৃষ্টি দিত, তাহলে আকাশ ও জমিনের মধ্যবর্তী স্থান সুভাসে ভরে যেত, সমস্ত সৃষ্টি আল্লাহর প্রশংসা ও বড়ত্ব বর্ণনা করত, পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তকে তথা সমগ্র পৃথিবীটাকে সুসজ্জিত করে দিতো, প্রতিটি চোখ সকল জিনিষ থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে তাঁর দিকে চেয়ে থাকত, সূর্যের আলোতে যেমন তারকারাজির আলো মিটে যায়, তেমনি তাঁর চেহারার আলোতে সূর্যের আলো...