যারা লাইফ-পার্টনার কেমন হবে সেই টেনশনে থাকেন -- এই লেখাটা তাদের জন্য
যারা লাইফ-পার্টনার কেমন হবে সেই
টেনশনে থাকেন -- এই লেখাটা তাদের জন্য
প্রায় সকল ভাইবোন তাদের সম্ভাব্য
জীবনসঙ্গী নিয়ে টেনশন করতে
থাকে। যেই সময় যাচ্ছে, সে যে কেমন
হবে... হ্যান ত্যান। বিষয়টা স্বাভাবিক, কিন্তু কেন
টেনশন করছেন আপনি? আচ্ছা আপু, আচ্ছা
ভাইয়া, যখন চিন্তা করেন, দেশে যেভাবে
গ্যাস ব্যবহার হয়, দেশের গ্যাস শেষ হয়ে
গেলে তখন কী দিয়ে এই বড় বড় শহরের
বাড়িগুলো চলবে? কিংবা, ধরেন আপনার বা
আপনার আব্বা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে গেলে
কী ইনকাম হবে ফ্যামিলির -- এইসব ভেবে
কি আপনি অন্য কাউকে বলতে যান? এমনকি,
আগামী মাসে হয়ত নদীতে মাছ পাওয়া না-ও
যেতে পারে, কিন্তু সেই টেনশন আপনি
করেন না। সম্ভবত এই চিন্তায় যে, এইসব
আল্লাহর হাতে; কিংবা, যেহেতু এইসব আপনার
এখতিয়ারে নাই, টেনশন করে কী হবে?
এগজ্যাক্টলি!! যদি আগামীকালের মেনু
নিয়ে চিন্তা আপনি না করেন -যেই বাজার বাসায়
নেই, আগামীকালের আবহাওয়া নিয়েও না
চিন্তা করেন, যেই আকাশ আজ দেখাও
যাচ্ছে না -- আপনি লাইফ পার্টনার নিয়ে চিন্তায়
দম বন্ধ করে ফেলতেসেন -- এইটা কি
তাওয়াক্কুলের নমুনা হয় প্রিয় আপু, ভাইয়া? মনে
রাখা উচিত আমাদের, আগামীকালকে হয়ত
আমরা না-ও থাকতে পারি পৃথিবীতে। তবে,
যেমনটাই থাকি, চাওয়ার জায়গা একমাত্র আল্লাহ।
যদি তিনি আমার উপরে সন্তুষ্ট থাকেন, আমি
দু'আ করতে থাকি তার কাছে, তিনি
আমাদেরকে কল্পনাতীতভাবে পুরষ্কৃত
করবেন। আল্লাহর প্রতি মুসলিম হিসেবে
আমাদের নির্ভরতা হওয়া উচিত এমন দৃঢ় যে
আপনি নিশ্চিত আল্লাহ আপনাকে ফেলে
দিতে পারেন না।
সমাজে অজস্র-অজস্র অসাধারণ চরিত্রবান এবং
চরিত্রবতী, দ্বীনদার এবং সুন্দর মনের
মেয়ে আছে, ছেলে আছে। সুন্দর
চরিত্রের মানুষগুলোকে আল্লাহই
ভালোবাসেন, তিনি তাদের অবশ্যই পুরষ্কৃত
করবেন। নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ তাদেরকে
কল্পনাতীত জায়গা থেকে নি'আমাত দান
করবেন। আপনার, আমার মূল লক্ষ্য হলো,
নিজেদেরকে উত্তম চরিত্র (আখলাক)
সম্পন্ন মানুষ হিসেবে তৈরি করা। সত্যি বলছি,
আমি এমন অজস্র ভাইয়ের সাথে মিশেছি
যাদের চরিত্রের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছি,
এমন অনেক বোনের সম্পর্কে শুনেছি
যারা কেবল আমার কল্পনাতেই ছিলো। আমার
মতন সাধারণ মানুষ এত মানুষের কথা জানি, আল্লাহ
সারা দুনিয়াতেই এমন মানুষদের ছড়িয়ে
রেখেছেন। আপনি যদি তার প্রিয়ভাজন হন,
তবে তিনি আপনার জন্য উত্তম সঙ্গী
আপনাকে *উপযুক্ত সময়ে* সামনে হাজির
করবেন। তাই, আল্লাহকে আঁকড়ে ধরুন,
দু'আ করুন, নিরাশা আর দুশ্চিন্তাকে না বলুন।
পরীক্ষা ছাড়া মুমিনের জীবন হয় না।
মুমিনের জন্য উত্তম পুরষ্কার তো আল্লাহ
নিজেই নির্ধারণ করেন...
মূল লেখা এখনে
http://thesafwanism.blogspot.com
টেনশনে থাকেন -- এই লেখাটা তাদের জন্য

প্রায় সকল ভাইবোন তাদের সম্ভাব্য
জীবনসঙ্গী নিয়ে টেনশন করতে
থাকে। যেই সময় যাচ্ছে, সে যে কেমন
হবে... হ্যান ত্যান। বিষয়টা স্বাভাবিক, কিন্তু কেন
টেনশন করছেন আপনি? আচ্ছা আপু, আচ্ছা
ভাইয়া, যখন চিন্তা করেন, দেশে যেভাবে
গ্যাস ব্যবহার হয়, দেশের গ্যাস শেষ হয়ে
গেলে তখন কী দিয়ে এই বড় বড় শহরের
বাড়িগুলো চলবে? কিংবা, ধরেন আপনার বা
আপনার আব্বা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে গেলে
কী ইনকাম হবে ফ্যামিলির -- এইসব ভেবে
কি আপনি অন্য কাউকে বলতে যান? এমনকি,
আগামী মাসে হয়ত নদীতে মাছ পাওয়া না-ও
যেতে পারে, কিন্তু সেই টেনশন আপনি
করেন না। সম্ভবত এই চিন্তায় যে, এইসব
আল্লাহর হাতে; কিংবা, যেহেতু এইসব আপনার
এখতিয়ারে নাই, টেনশন করে কী হবে?
এগজ্যাক্টলি!! যদি আগামীকালের মেনু
নিয়ে চিন্তা আপনি না করেন -যেই বাজার বাসায়
নেই, আগামীকালের আবহাওয়া নিয়েও না
চিন্তা করেন, যেই আকাশ আজ দেখাও
যাচ্ছে না -- আপনি লাইফ পার্টনার নিয়ে চিন্তায়
দম বন্ধ করে ফেলতেসেন -- এইটা কি
তাওয়াক্কুলের নমুনা হয় প্রিয় আপু, ভাইয়া? মনে
রাখা উচিত আমাদের, আগামীকালকে হয়ত
আমরা না-ও থাকতে পারি পৃথিবীতে। তবে,
যেমনটাই থাকি, চাওয়ার জায়গা একমাত্র আল্লাহ।
যদি তিনি আমার উপরে সন্তুষ্ট থাকেন, আমি
দু'আ করতে থাকি তার কাছে, তিনি
আমাদেরকে কল্পনাতীতভাবে পুরষ্কৃত
করবেন। আল্লাহর প্রতি মুসলিম হিসেবে
আমাদের নির্ভরতা হওয়া উচিত এমন দৃঢ় যে
আপনি নিশ্চিত আল্লাহ আপনাকে ফেলে
দিতে পারেন না।
সমাজে অজস্র-অজস্র অসাধারণ চরিত্রবান এবং
চরিত্রবতী, দ্বীনদার এবং সুন্দর মনের
মেয়ে আছে, ছেলে আছে। সুন্দর
চরিত্রের মানুষগুলোকে আল্লাহই
ভালোবাসেন, তিনি তাদের অবশ্যই পুরষ্কৃত
করবেন। নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ তাদেরকে
কল্পনাতীত জায়গা থেকে নি'আমাত দান
করবেন। আপনার, আমার মূল লক্ষ্য হলো,
নিজেদেরকে উত্তম চরিত্র (আখলাক)
সম্পন্ন মানুষ হিসেবে তৈরি করা। সত্যি বলছি,
আমি এমন অজস্র ভাইয়ের সাথে মিশেছি
যাদের চরিত্রের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছি,
এমন অনেক বোনের সম্পর্কে শুনেছি
যারা কেবল আমার কল্পনাতেই ছিলো। আমার
মতন সাধারণ মানুষ এত মানুষের কথা জানি, আল্লাহ
সারা দুনিয়াতেই এমন মানুষদের ছড়িয়ে
রেখেছেন। আপনি যদি তার প্রিয়ভাজন হন,
তবে তিনি আপনার জন্য উত্তম সঙ্গী
আপনাকে *উপযুক্ত সময়ে* সামনে হাজির
করবেন। তাই, আল্লাহকে আঁকড়ে ধরুন,
দু'আ করুন, নিরাশা আর দুশ্চিন্তাকে না বলুন।
পরীক্ষা ছাড়া মুমিনের জীবন হয় না।
মুমিনের জন্য উত্তম পুরষ্কার তো আল্লাহ
নিজেই নির্ধারণ করেন...
মূল লেখা এখনে
http://thesafwanism.blogspot.com
Comments
Post a Comment